ISSN 1563-8685




সম্পাদকীয়

একটু দেরিতে হলেও সবাইকে এই সুযোগে শারদীয়ার শুভেচ্ছা জানাই।

এই সংখ্যাতে শ্রী শঙ্খ ঘোষের একটি নতুন কবিতা, তাঁর দুটি কবিতার নতুন অনুবাদ, এবং সেইসঙ্গে স্বর্গীয় নির্মল চন্দ্র বর্ধনের স্মৃতিচারণ প্রকাশিত হলো, একটি অসমাপ্ত পাণ্ডুলিপি থেকে। নতুন কবিতাটির সঙ্গে এই পাণ্ডুলিপির কোনো সংযোগ হয়তো পাঠকরা আবিষ্কার করতে পারেন। নির্মলবাবু ছিলেন বাংলাদেশের পাকশী স্কুলের শিক্ষক, যেখানে শ্রী মনীন্দ্রকুমার ঘোষ, শঙ্খ ঘোষের বাবা, ছিলেন প্রধান শিক্ষক। বলা যেতে পারে, আন্তর্জালের মাধ্যমে এই যোগাযোগটি সহজ হয়েছে--এর বিবরণ লেখাটির প্রথমে দেওয়া আছে।

ইউনিকোড, এবং গুগ্‌ল-জাতীয় সন্ধানীযন্ত্রের সাহায্যে আন্তর্জালে বাংলা লেখার অনুসন্ধান সহজতর হয়ে উঠছে। এর ফলে অতীতের প্রায় ভুলে যাওয়া মানুষ, লেখা, ছবির খোঁজ পেয়ে আমাদের ভালো লাগে। মাঝে মাঝে অবশ্য আমরা অস্বস্তিকর আবিষ্কারের সম্মুখীন হই। যেমন, চিঠিপত্র বিভাগে গেলে দেখবেন, পরবাস-এ পূর্ব-প্রকাশিত লেখা বেমালুম বিনা অনুমতিতে কোনো পত্রিকায় ছাপানো হয়েছে। বা, পরবাসে পাঠানো লেখা, আমরা রিভিউ করে, অনেকসময়ে টাইপ করে, তার ছবি আঁকিয়ে, ওয়েব-উপযোগী করলাম--তারপর দেখা গেলো সেটি অন্য জায়গাতেও প্রকাশের জন্য দেওয়া হয়েছিলো, সেখানে বা হয়তো লেখকের নিজের ব্লগ-এই, শোভা পাচ্ছে। আশা করি এরকম ঘটনার সংখ্যা বাড়বে না।



(পরবাস-৪৯, অক্টোবর, ২০১১)