Click below to read comments on other sections:
|
রবিন পালের শান্তিনিকেতনের পৌষমেলা
খুব ভালো লাগল। আমিও গেছি ৭৪-এ। কি আনন্দ! কণিকা গাইছিলেন, 'তোমায় নতুন করে পাব ব'লে'। ছিলাম হোটেলের একটা ঘরে প্রায় ২০ - ২৫ জন।
সত্যজ্যোতি দেবচৌধুরী (ফেব্রুয়ারি ২০১৯; sat_...@hotmail...)
দীপঙ্কর ঘোষ (ছবি) ও সমরেন্দ্র নারায়ণ রায় (কবিতা) যুগলবন্দী: ছবি ও কবিতা
প্রথমেই পরবাসকে আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ জানাই এরকম একটি যুগলবন্দী পাঠকদের উপহার দেওয়ার জন্য। পরে কবি এবং চিত্রশিল্পীকে কুর্নিশ জানাই এত সুন্দর একটি উপস্থাপনার জন্য। কবিতা এবং ছবির মেলবন্ধন মন ছুঁয়ে গেল।
স্বরূপ মন্ডল (ফেব্রুয়ারি ২০১৯; bivar..@gmail...)
অনন্যা দাশ এবং শুভলক্ষ্মী ঘোষ-এর গল্প ঝুমের বন্ধু কেলি ও বাজবরণ
অসাধারণ গল্পদুটি! অনন্যা দাশ এবং শুভলক্ষ্মী ঘোষকে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানাই। ছোটদের গল্প বলার ছলে ছোট-বড় নির্বিশেষে সামাজিক শিক্ষাদানই গল্পদুটিকে এক অনন্য মাত্রা দিয়েছ।
স্বরূপ মন্ডল (ফেব্রুয়ারি ২০১৯; bivar..@gmail...)
অমিতাভ-র নির্বাচিত অসমীয়া কবিতা
খুব ভালো লেগেছে কবিতাগুলো। বহুদিন পর সূরম্য মনোরম কবিতা পড়লাম...
Tajul Islam (ফেব্রুয়ারি ২০১৯; tijewel...@gmail...)
উদয় চট্টোপাধ্যায়ের প্রবন্ধ চলমান বাংলাভাষা
উদয় চট্টোপাধ্যায় রচিত চলমান বাংলাভাষা নামক রচনাটি পড়ে পরিতৃপ্ত হলাম। লেখকের স্বভাবসিদ্ধ মনোজ্ঞ ভঙ্গির বিশ্লেষণ বরাবরেরে মতোই মুগ্ধ করল। যদিও নামোল্লেখ করেননি, তবু যতদূর মনে হয়, নিবন্ধটির প্রারম্ভে ‘হীনম্মন্যতা’ শব্দটি প্রসঙ্গে লেখকের বক্তব্য এই পত্র লেখকের একটি রম্য- প্রবন্ধ ‘হীনম্মন্যতা ও বঙ্গীয় অশ্বতরবৃন্দ’র (https://4numberplatform.com/?p=4475) পটভূমিতে স্থিত। প্রসঙ্গক্রমে হরিচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের অভিধানে ‘হীনম্মন্যতা’ বা ‘হীনমন্যতা’ কোনটিরই অস্তিত্ব পেলাম না। তবে শব্দের সূত্র শুধু অভিধানে অন্বেষণ না করে, প্রচলিত উচ্চমানের সাহিত্যে সন্ধান করা বিধেয়। তাতে শুধু এটাই পরিষ্কার হয়ে উঠবে যে ‘হীনমন্যতা’ অভিধান-মান্যতা পেয়ে থাকতেই পারে, কিন্তু অল্প কিছুদিন আগেও শিক্ষিত, বিদগ্ধ বঙ্গভাষী বুদ্ধিজীবীর কাছে তা ব্রাত্য হিসেবে পরিগণিত হত। প্রসঙ্গত বলা যেতেই পারে যে বিষ্ণু দে তাঁর প্রবন্ধের নাম দিয়েছিলেন ‘সুরুচি ও পণ্ডিতম্মন্যতা’; শব্দটিতে দুটি ‘ম’ অক্ষরের তাৎপর্য অবস্থান অতি অবশ্যই তাঁর কাছে গুরুত্বপূর্ণ ছিল। ‘হীনম্মন্যতা’ ও এর ব্যতিক্রম নয়। শব্দটির দুটি ‘ম’ অক্ষরই উচ্চারিত হওয়া বিধেয়। আর তথাকথিত বাংলা চলিত ভাষা প্রকৃত প্রস্তাবে নদীয়া শান্তিপুর অঞ্চলের মৌখিক ভাষা। এক বিপুল, ভিন্ন ডায়লেক্ট ব্যবহারকারী, জনগোষ্ঠীর ওপরে প্রকৃতপ্রস্তাবে তা বিনা সম্মতিতে আরোপিত! এতে বাংলা সাহিত্যের উন্নয়ন না অবনমন হয়েছে, সে প্রসঙ্গ বিলক্ষণ তর্ক সাপেক্ষ!
নিরুপম চক্রবর্তী (জানুয়ারি ২০১৯; nch...@gmail...)
উদয় চট্টোপাধ্যায়ের প্রবন্ধ সংখ্যা নিয়ে শব্দ
অত্যন্ত মনোগ্রাহী রচনা। সংখ্যা নামক আপাতনীরস বিষয় নিয়ে কি সুন্দর বিশ্লেষণ! প্রচুর পরিশ্রম এবং মনোযোগ দাবী করে এই ধরনের আলোচনা। যথেষ্ট উদাহরণ সহযোগে সুনির্দিষ্ট পদ্ধতি অনুসরন করেও অত্যন্ত আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে উদয় বাবুর লেখনীর গুণে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। রচনাটি সংগ্রহে রাখতে ইচ্ছুক। কি ভাবে পেতে পারি?
সুজিত বিশ্বাস (জানুয়ারি ২০১৯; sujitbiswas...@yahoo...)
দেবায়ন চৌধুরীর প্রবন্ধ ইতিহাসের অঞ্জলি
ইতিহাসের প্রতি দায়বদ্ধতা প্রকাশ করলেন লেখক। ঐ বিদ্যালয়ের প্রাক্তন হিসেবে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
অভিজিৎ দাশ (জানুয়ারি ২০১৯; email2a...@gmail...)
নিরুপম চক্রবর্তীর কবিতা ফোবজিকা, ভুটান
চমৎকার, বিশ্বাস অবিশ্বাসের সীমা পেরিয়ে, পরজন্মের কথা ভেবে, যুদ্ধ বুদ্ধ, হিংসা অহিংসা মিলে নিরুপম।
কঙ্কন ভট্টাচার্য (জানুয়ারি ২০১৯; kankan...@gmail...)
সিদ্ধার্থ মুখোপাধ্যায়ের গল্প হাইপথিসিস টেস্টিং
গল্পটি অসাধারণ লেগেছে।হাল্কা চালে শুরু হয়ে গল্পটা একটা অবিশ্বাস্য পরিণতি লাভ করেছে। লেখককে অজস্র ধন্যবাদ।
সন্দীপ রায় (জানুয়ারি ২০১৯; sandip...@gmail...)
ভবভূতি ভট্টাচার্যের গ্রন্থ-সমালোচনা
অসাধারণ আলোচনা। লেখার শুরুতেই যে বই তিনটি বিশ্লেষিত হয়েছে, তাদের এই সময়ের বাংলা সাহিত্যে এক-একটি মাইলফলক বলা যায়। তাদের নিয়ে এমন লেখারই দরকার ছিল। সত্যিই ঋদ্ধ হলাম।
ঋজু গাঙ্গুলী (জানুয়ারি ২০১৯; riju...@yahoo...)
অতনু দে-র অণুগল্প ঠান্ডা ম্যলে এক কাপ কফি
Hats of to the writer for the choosing the topic of the story apart from writing skill. What we see everyday can also be a story if someone has eyes and creative mind like Atanu.
Jayanta Kumar Paul (জানুয়ারি ২০১৯; pauljayant...@gmail...)
সুনন্দন চক্রবর্তীর ভ্রমণকাহিনি বাঙালের কেনিয়া দর্শন
যে পোলা লিখসে - নিজেরে বাঙাল কইতে গেল ক্যান? হাইকোর্ট দেইখ্যা - আমার ভিরকুট্টি লাগে - আর আফ্রিকা'য় গিয়া এর ত যেন শ্বশুরবাড়ীতে আইসে বোধ লাগে। ছবি তুলসে সুন্দর। কামের কাম হইসে। ইয়া নিশ্চয় ডভার লেনের তিন পুরুষের বাঙাল। অহরহ বিলাত - বুলাত যায়। এই রকম লেখা পড়তে পাইলে মন্দ হয় না!!
দেবাশিস (ডিসেম্বর ২০১৮; debasish....@gmail....)
সুনন্দন চক্রবর্তীর এই ভ্রমণকাহিনীটি অনবদ্য। সযত্নে প্রস্তুত অতীব খুশবুদার ব্যঞ্জন, স্বাদে গন্ধে অতুলনীয়। এইসব নবীন শঙ্করদের যাত্রাপথ হয়তো অনেক সুগম হয়েছে, কিন্তু লেখাটিকে প্রায় চাঁদের পাহাড়বৎ পড়ে ফেললাম! সঙ্গের ছবিগুলি তুলনাবিহীন, লেখা ও আলোকচিত্রের ঘ্রাণের দুই অর্ধভোজন সংযুক্ত হয়ে পাঠকের পূর্ণ ভোজন সম্পন্ন করালো। দুর্দান্ত!
নিরুপম চক্রবর্তী (অক্টোবর ২০১৮; ncha...@gmai...)