ISSN 1563-8685




চিঠিপত্র

Click below to read comments on other sections:

Translation Section
Rabindranath section
Buddhadeva Bose section
Satyajit section
Shakti section
Jibanananda section


Feedbacks on the Rabindranath Section

Feedbacks on Ketaki Kushari Dyson's and Sandhya Bhattacharya's memoirs

Feedback on Bhaswati Ghosh's translation in Shakti Chattopadhyay Section


উদয় চট্টোপাধ্যায়ের প্রবন্ধ একে চন্দ্র দুয়ে পক্ষ

অ - অসাধারণ! আমি আমাদের 'সোলার সিস্টেম'-এ নবগ্রহকে দেখতে না-পেয়ে গুগল-এ খুঁজছিলাম। তারপরেই মনে আসে ছোটোবেলার এই ছড়াটা, আর তৎক্ষণাৎ আমি এর মানে খুঁজতে বেরিয়ে পড়ি। এতদিন পরে আমি এই ছড়ার পুরো মানেটা বুঝলাম। অসংখ্য ধন্যবাদ।

দিব্যেন্দু ( অগস্ট ২০১৭; dthe...@gmai...)


রাহুল রায়ের গল্প চা বনাম জল-বাতাসা, অ্যামেরিকান কলোনী ও মহারাজ নন্দকুমার

রাহুল রায়ের ছোটোগল্পটি রূপকথার মতো করেই পড়ে ফেললাম। তারপর সম্বিৎ ফিরে এল। এ তো সেই অ্যামেরিকান রেভলিউশনের গোড়ার কথা -- No taxation without representation. বস্টন টী-পার্টির ঐতিহাসিক পটভূমিকা। তার সঙ্গে মিলেছে প্রাচ্য-পাশ্চাত্ত্য রাজনীতির এক চেনা ছক। ব্রিটিশের কৌশলপ্রয়োগ সেদিন তো কেউ ধরতেই পারলেন না। আর জল-বাতাসার পরিবর্তে চালু হয়ে গেল চা-বিস্কুটের সামাজিকতা। জবাব নেই রাহুলবাবু, অপূর্ব আপনার গল্প।

সুদেষ্ণা চক্রবর্তী ( অগস্ট ২০১৭; c.sdsn...@gmai...)


শ্রেয়া ঘোষের গল্প রং বাজি

গল্পটি পড়লাম। বিষয়বস্তু বেশ ভালো লাগল। পুরনোদিনের হারিয়ে যাওয়া রোমান্টিক অনুভূতি যা আজকের জেনারেশনের মধ্যে প্রায় খুঁজে পাওয়া যায় না, সেই ধরনের অনুভূতির স্বাদ পাওয়া গেল। কিন্তু হোঁচট খেতে হয়। যেন মনে হচ্ছে আকারে ছোটো করার জন্য লেখক গল্পের ওপরে অনেকবার কাঁচি চালিয়েছেন।

সুস্মিতা হালদার ( অগস্ট ২০১৭; susmitah...@rediff...)


সুব্রত সরকারের গল্প জঙ্গলে এক গাছবাবা

সুন্দর সাবলীল লেখা, বিষয়ও বেশ আকর্ষণীয়। বড়, ছোটো সকলেরই মনে ধরবার মত ছোটো গল্প।

প্রভাত রঞ্জন ভট্টাচার্য (জুলাই ২০১৭; pr_bhatt...@yaho...)


ভবভূতি ভট্টাচার্যের গ্রন্থ-সমালোচনা

অসাধারণ।

কানন দেবী সম্বন্ধে অনেক তথ্য জানলাম।

সুভাষ ঘোষ (জুলাই ২০১৭; subhasghosh0...@gma...)


সাক্ষাৎকার—বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত

অনেক কিছু জানলাম ৫০-৭০ দশকের কবিদের সম্বন্ধে। অনেকেই চলে গেছেন, চলে যাবেন। তার আগে এই রকম সাক্ষাত্কার ভবিষ্যতে বেরোলে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম আরো জানতে পারবে। বাংলা সাহিত্যের সমকালীন ইতিহাস প্রণয়ন করতে এর অত্যন্ত প্রয়োজন। অনেক ধন্যবাদ।

রাহুল রায় (অগস্ট ২০১৭; bap...@bu....)


বুদ্ধদেব দাশগুপ্তর সাক্ষাৎকারটি চমৎকার। ওনার চিত্র-পরিচালক সত্তার বাইরে যে কবিসত্তাটি তুলনায় কম আলোচিত, তার কথা আছে এখানে। সঙ্গে ওনার সমসাময়িক কবিদের (অর্থাৎ তথাকথিত ষাটের দশকের কবিদের) কথা।

মুগ্ধ হলাম।

অতনু দে (জুলাই ২০১৭; myata...@gma...)


পরবাস ৬৭-র সম্পাদকীয়

১. বিশ বছর আগে ‘পরবাস’ যে ভাবনা নিয়ে শুরু করেছিলো, আজ বাঙলা (হয়তো সারা বিশ্বেরই) পত্রিকাকুলের তাবড় তাবড়গণ সেই লাইনেই ভাবতে বসেছে বলে খবর। ছাপা বই নয়, আমি পত্রিকার কথাই বলছি। ‘ডেলিভারি চ্যানেল’ এবং তার অবশ্যম্ভাবী খরচের চিন্তাটা আজ বড়ো বড়ো প্রকাশনা হাউজকে কাঁপিয়ে দিয়েছে, দিচ্ছে। আজকের এই তড়িৎগতি যোগাযোগের যুগে আর ‘সোশাল মিডিয়ার’ যুগে যখন চকিতের মধ্যে সংবাদ থেকে কবিতা, ছবি থেকে স্মৃতিকথা এক অঙ্গুলিহেলনে মুঠোফোনে ভেসে উঠছে তখন কাগজে ছাপা বাঁধাই করা পত্রিকাখানি কখন সপ্তাহান্তে বা মাসান্তের সকালে দৈনিকপত্রের সঙ্গে থপ্‌ করে এসে পড়বে ঘরের দোরে তার অপেক্ষা কে করে? এমনকি, বহু নামী-অনামী লেখকলেখিকার কাগজে ছাপা লেখার খবরও আজ প্রথম পেয়ে যাচ্ছি ফেসবুকে, বহুক্ষেত্রে পুরো লেখাটাই! কাগজকালিমাধ্যমের সাবেক পত্রিকার আজ বড় কঠিন সময়!

২. এভরেষ্ট শৃঙ্গ আছে বলেই তাতে উঠতে হবে বলে পার পেয়ে গিয়েছিলেন তুখোড় পর্বতারোহী জর্জ ম্যালোরি; আর বাঙলায় কোনো ওয়েবজিন নেই বলেই সেটা করতে হবে বলে প্রতিশ্রুত ছিলেন পরবাস সম্পাদক (প্রথম সম্পাদকীয় দ্রষ্টব্য)। কতটা পথ তিনি পেরিয়ে এসেছেন তার দৈর্ঘটা তো জানলাম, চলনের ছন্দ আর তার দু’পাশের দৃশ্যের মনোহর বর্ণন করতে দিন লাগবে আরও, হয়তো বছরও, হয়তো ভবিষ্যতের কোনো গবেষক ‘পরবাস’-এর ওপর তাঁর পি এইচ ডি থিসিস লিখবেন। লেখা উচিৎও। তবে, এই যে আজকের ল্যান্ডমার্ক সংখ্যার সম্পাদকীয়ের দ্বিতীয় প্যারাগ্রাফেই সম্পাদকের হাহুতাশ, যা যা এচিভ্‌ড্‌ তারজন্যে পিঠ-চাপড়ানি নয়, যে বিভাগে মনোমতো অগ্রগতি হলো না তার জন্যে আক্ষেপ, সেটা পত্রিকাটির একটা বড় বল। এগিয়ে চলার। কারণ, আত্মসন্তুষ্টি বার্ধক্যের লক্ষণ, এটা জানি। ‘ছোটদের পরবাস’ এই পত্রলেখকের প্রিয়তম বিভাগঃ এর অপুষ্টিতে দুখী হই, আক্ষেপে উৎসাহিত! কারণ, এতো বিভাগ থাকতে এই বিভাগের খামতিটাই যখন সম্পাদকমহাশয় বিংশতিতমবর্ষের সম্পাদকীয়ে প্রথম উল্লেখ্য বিষয় বলে মনে করেছেন, তখন আশা, এর আশু উন্নতি অদূরেই দেখা যাচ্ছে। পূর্বে এই বিভাগের এক নিবেদিত উপ- সম্পাদক ছিলেন বলে মনে পড়ছে। ফের তেমন এক নিবেদিত-নিয়োগে শিশুবিভাগে জোয়ার আসবে, এই আশা।

৩. বাঙলা ফন্টের কথা ছোঁয়ানো ছিলো প্রথম সম্পাদকীয়তে। এ নিরিখে এক ভাগীরথী ভূমিকা সেই মধ্য-১৯৯০ দশকে পালন করা সত্ত্বেও পরে কি পরবাসে কিছু ভাঁটার টান এসেছিলো? যদিও আটচল্লিশ সংখ্যা থেকে অভ্রে লিখন পরবাসকে টেকনোলজির বিচারে এগিয়ে দিয়েছে অনেকটা, সন্দেহ নাই। অভ্র ফণ্টের সহজ পোরটেবিলিটির কারণে সেই সংখ্যা থেকে এ পত্রিকা যেমন অতি সহজে নানাবিধ মাধ্যমে পড়তে পাই, পুরনো সংখ্যাগুলিও কবে তেমন পারবো, সেই আশায় বসে আছি। মাঝে এ নিয়ে বোধহয় কিছু বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিলো।

৪. যেহেতু এক ওয়েবজিন, কাগুজে পত্রিকার চাইতে জ্যান্ত তাই অনেক---প্রথম সম্পাদকীয়তে শব্দ-গান-চলচ্চিত্র-এনিমেশন দেখতে/শুনতে পাওয়ার প্রতিশ্রুতি ছিলো যা বহুলাংশে যদিও রক্ষিত হয়েছে বহু বহু পুরনোসংখ্যায়, তবু গত দশ-বিশ সংখ্যায় তাতে ভাঁটা, বেশ ভাঁটা। এটা দুঃখের, কারণ পরবাসে শুনতে পাওয়া কত কত গুণীশিল্পীর গান যে এখনও সংগ্রহে রেখে দিয়েছি, প্রায়ই বাজিয়ে বাজিয়ে শুনি।

৫. ‘শ্রেষ্ঠ পরবাস’ নামে কোনো সংগ্রহযোগ্য সংখ্যা ট্রাডিশনাল কাগজকালি মাধ্যমে দেখতে পাওয়ার, হাতে নিয়ে পড়তে পাওয়ার আশা কবে থেকে করে আছি। কবে পূর্ণ হবে, জানি না।

৬. গুগলে গিয়ে ‘পরবাস’ লিখলে অনেক তথ্য অনেক অনেক পুরনো সংখ্যার লেখা ভেসে ভেসে ওঠে, খাপছাড়াভাবে। উইকিপিডিয়াতে ‘পরবাস’-এর একটা সুগ্রথিত পাতা দেখবার আশাতেও আছি অনেকদিন।

৭. শেষ প্যারাগ্রাফে সম্পাদক মহাশয় ‘ফেক তারিফ/মন্তব্যের’ উল্লেখ করেছেন। এক্কেবারে যুগোপযোগী চিন্তা। আজকের এই হাজার হাজার ‘লাইক’ আর ‘কমেন্ট’ আর ‘শেয়ার’–এর যুগে শুক্তির মধ্যে থেকে মুক্তোটাকে খুঁজে পাই কেমনে? কেন, তার জন্যেই তো রয়েছেন পরবাস-সম্পাদকমণ্ডলী, কালের কষ্টিপাথর! আর পরবাসের ঋদ্ধ পাঠককুল, যাঁরা আজ ফেসবুকেও যথেষ্ট উচ্ছল! এ’সব ডিঙিয়ে অনবসনব লেখা পরবাসের পাতায় ঠাঁই পাবে? হুঁঃ!

৮. আগামীতে আমাদের এই প্রিয় পত্রিকার উত্তোরোত্তর শ্রীবৃদ্ধি কামনা করি। নতুন সংখ্যা বেরিয়েছে জানতে পারলেই যে বুকের মধ্যে ছলাৎ করে ওঠা, এ’ অনুভূতির তুলনা কিছু আছে?

দীপংকর চৌধুরী (জুলাই ২০১৭; cdp...@redif...)


সাবর্ণি চক্রবর্তীর গল্প আবীরা

A bit lengthy but having few bends where the normally expected happenings did not happen. This is the true beauty of the story. The name of the story is of a different class.

Dr. Prodoshpradip Bhattacharyya (জুলাই ২০১৭; Prodoshp...@gma...)


অনন্যা দাশের গল্প লিয়ার গল্প লেখা

It is a good story and very much encouraging for readers who dream of writing and publishing their own stories. I support Liya from my soul because she had done her level best without taking any support from her parents. I think everybody should do like this. Congrats Liya!

Rupa Mondal (জুলাই ২০১৭; rupa.mondal.wes...@gma...)


বেশ লেখা। ভালো লাগলো পড়ে।

দীপংকর চৌধুরী (জুলাই ২০১৭; cdp...@redif...)


খুব খুব খু-উ-ব ভাল লাগল। আমাদের ছেলেবেলায় এইধরনের যে গল্পগুলো পেতাম সেগুলোই মনে সবচেয়ে বেশি দাগ কেটে গেছে। যাকে বলে motivational লেখা। একজন নিজে কাজ করল, তার সুফল পেল, একজন পরের উপকার করল, সে বড় মানুষ হল, এইরকম। ছোট ছিলাম, সেইসব গল্প লেখকদের নাম মনে রাখতাম না, মনেও হত না মনে রাখার কথা। আজ হয়তো কোনও গল্পসংগ্রহে সেই লেখা দেখে চমকে উঠি, 'আরে এটা এঁর লেখা ছিল!' ভেবে। আজ এই গল্পের লেখিকাকে সেই আমার ছোটবেলা থেকে জমে ওঠা সমস্ত কৃতজ্ঞতাটুকু নিবেদন করলুম। ছোটদের জন্য গল্প লেখা সহজ নয়। তাদের জন্য ভেবে, তাদের একজন হয়ে গিয়ে। তারা যে সেইভাবে জানাতেও পারে না তাদের ভাললাগা মন্দলাগা।

আশা করব ছোটরা যেন পড়ে এই গল্প। আমি ঠিক জানি তাদের ভাল লাগবে। ধন্যবাদ আপনাকে।

পিউ দাশ (জুন ২০১৭)


চম্পাকলি আইয়ুব-এর স্মৃতিচারণা ও গ্রন্থ-সমালোচনা গৌরকিশোর ঘোষের 'দাসত্ব নয়, স্বাধীনতা': স্মরণ ও সমালোচনা

ওই সব আগুন ঝরা দিনগুলোর আমরা সাক্ষী। আজকের দিনে নির্ভীক সাংবাদিক বিরল। খুব ভাল লেগেছে। বইটা কিনবো।

সন্দীপ মিত্র (জুলাই ২০১৭; pandis1...@gma...)


পত্রের প্রথমে অনেক ধন্যবাদ জানাই শ্রদ্ধেয়া শ্রীমতী চম্পাকলি আইয়ুবকে।

আমরা যারা ছোটবেলায় রূপদর্শীর ঝাঁকিদর্শন পড়তে পড়তে বড় হয়েছি তারা জানি কি ছিল তাঁর কলম। তাঁর চেতনা, মনন, তাঁর বুদ্ধিদীপ্ত কলমের মধ্যেই রূপ নিত শাণিত তরবারির। তাঁর এই সব অগম্য, দুর্লভ অপ্রকাশিত লেখাগুলি কালের গহ্বর থেকে খুঁজে এনে যিনি আবার নতুন করে সম্পাদনা করলেন তিনি শুধু এক যুগপুরুষের কালজয়ী রচনাই উদ্ধার করলেন না, একটা যুগ-এর উপস্থাপনা করলেন আর একটা প্রজন্মের কাছে যে প্রজন্মের বাঙালিরা তাদের এই আধুনিক বাংলাভাষার জন্যেও অনেকটাই ঋণী গৌরিকিশোর ঘোষের মত যুগস্রষ্টা কলামিস্ট-এর কাছে। আপনাকে ধন্যবাদ জানাই এই লেখাটির মাধ্যমে আমাদের এই তথ্যটি তুলে ধরার জন্য।

...

প্রকৃতি ব্যানার্জী (জুলাই ২০১৭; Prak...@rediffma...)


লেখা খুব সুন্দর, তথ্যসমৃদ্ধ, হৃদয়গ্রাহী। আরো দীর্ঘ হলে আরো কিছু জানা যেত। আজকাল মানুষজন প্রতিবাদ করেন কম, স্বার্থ বাঁচিয়ে চলেন বেশি। তাই গৌরকাকার কথা সকলের আলোচনার মধ্যে আসা ভালো। সবাইকে শুভেচ্ছা জানাই।

সুদেষ্ণা চক্রবর্তী (জুন ২০১৭; c.sdsn20...@gma...)


এক ফেলে আসা সময়ের ছবি। আমি ৭৫-সালে দেশ ছাড়ি। জরুরী অবস্থার প্রথম দিকের কিছুটা ছবি আমি পেয়েছিলাম। তবে তার পরে কি হয়েছিল জানার সুযোগ হয়নি। তার কিছু আভাস পেলাম। লেখিকাকে ধন্যবাদ।

রাহুল রায় (জুন ২০১৭; bap...@bu.e...)


অতনু দের দু'টি গল্প ক্যাম্পে এবং ভোরের আগের গান

Really sweet story. অবাঙালি পাড়ায় বাঙালির গল্প পড়ে মনটা খুশি হয়ে গেল।

কথা চন্দ (অগস্ট ২০১৭; kchanda3...@gtec...)


ধর্মরাজের punch line টা অনবদ্য। চলতে থাকুক।

অরুণাভ চট্টোপাধ্যায় (অগস্ট ২০১৭; arunabha5...@gma...)


I think Shri Dharmaraj Pandey did the right thing. His name is appropriate as "Dharmaraj" who did not change his stand even while facing starvation!

Rupa Mondal (জুলাই ২০১৭; rupa.mondal.wes...@gma...)


"ক্যাম্পে" ঝকঝকে সুন্দর গল্প। পড়ে ভালো লাগলো।

নিরুপম চক্রবর্তী (জুলাই ২০১৭; nchakr...@gma...)


"ক্যাম্পে" গল্পে এক সূক্ষ্ম মানবিক চেতনা খুব হালকা চালে অল্প কথায় প্রকাশ পেয়েছে আর এখানেই গল্পের সার্থকতা বলে আমার মনে হয়।

"ভোরের আগের গান" গল্পের শিবরাম-সুলভ কৌতুক রস দারুণ লাগলো।

Anit Mukherjee (জুন ২০১৭; anitmk...@gma...)


"ক্যাম্পে" গল্পটি বেশ ভালো লাগলো।

অমিত (জুন ২০১৭; amitch_c...@yaho...)


রাহুল রায়ের পাঁচটি ছবি

I liked the paintings very much, especially the variations of themes captured by these paintings. My congratulations to the Painter, Professor (Dr.) Rahul Ray.

Saroj Kumar Sanyal (জুলাই ২০১৭; sksanyaln...@gma...)


অরিন্দম গঙ্গোপাধ্যায়ের গল্প দ্বীপবাসিনী

কী অপূর্ব গল্প! আমি বাক্যহারা!

অপূর্ব! অপূর্ব!

দীপংকর চৌধুরী (জুলাই ২০১৭; cdp...@redif...)


অরিন্দম গঙ্গপাধ্যায়ের গল্পটি পড়লাম। গুণী শিল্পীর নিপুণ কন্ঠের বিস্তারের মতো ধীরে ধীরে বিস্তৃত হচ্ছে, আপাত দৃষ্টিতে একটি সাধারণ থিম: সঙ্গীত স্তব্ধ হলেও যার রেশ জেগে থাকে বহু দীর্ঘক্ষণ।

নিরুপম চক্রবর্তী (জুন ২০১৭; nchakr...@gma...)


সিদ্ধার্থ মুখোপাধ্যায়ের গল্প দৃশ্যাতীত

বেশ ঝরঝরে লেখা, শেষে চমৎকার চমক। ভালো লাগলো। তবে বউদির চরিত্রটা আরেকটু এসট্যাবলিশ করা যেতে পারতো।

অতনু দে (জুলাই ২০১৭; myata...@gma...)


সিদ্ধার্থ মুখোপাধ্যায় শক্তিশালী গল্প রচয়িতা, পরবাসের প্রসাদে ইদানীং আমরা পাঠকেরা বহুবার তার স্বাদ পেয়েছি। এই নতুন গল্পটি আমার ব্যক্তিগতভাবে খুব ভালো লেগেছে: একটা নির্মম ছুরির মতো এ গল্প রক্তপাতে বিচলিত নয়।

নিরুপম চক্রবর্তী (জুন ২০১৭; nchakr...@gma...)


অদ্রিজা ব্যানার্জীর গল্প জলের দাগ

Awesome! পড়ে মনে হলো যেন লীলা মজুমদারের উত্তরসূরী। সেই স্টাইলটা এই লেখায় পেলাম।

পার্থপ্রতিম সাহা (জুন ২০১৭; ppsaha89...@gma...)


তুষ্টি ভট্টাচার্যের দুটি কবিতা

তুষ্টি ভট্টাচার্যের কবিতার সঙ্গে আমি পরিচিত। অবচেতনের অন্ধকারকে কাব্যরূপ দেওয়া একটা জটিল শিল্পকর্ম, প্রায় সহজাত অনায়াসে এই কবিকে ইতিপূর্বে সেই প্রক্রিয়ায় সফল হতে দেখেছি কলকাতা 24x7-এ প্রকাশিত তাঁর ব্ল্যাক ফরেস্ট সিরিজের অনবদ্য কবিতাগুলিকে। এই দেওয়াল সিরিজ আবার সেই প্রতিশ্রুতি জাগ্রত করেছে। বিচ্ছিন্নভাবে পড়লে এ-জাতীয় রচনার রসাস্বাদন শক্ত। আশা করি সমগ্র সিরিজটি একত্রে দেখার সুযোগ পাবো।

নিরুপম চক্রবর্তী (জুলাই ২০১৭; nchakr...@gma...)


পিউ দাশের গল্প একটি আত্মহত্যার কাহিনী

গল্পটা পড়লাম। আসলেই, এটা ভাবতে অবাক লাগে মেয়েদেরকেই কেন সবসময় মানিয়ে নিতে হবে? অবশ্যই সংসার করতে গেলে অনেক ছাড় দিতে হয়, তাই বলে শুধু মেয়েরাই কেন ছাড় দিবে? আর মাগুলোও...ছেলেদেরকে-- ওই শিক্ষাটাই দিবে...

গল্পটা খুবই ভালো লেগেছে।

রেখার বর্ণনা পড়ার সময় মনে হচ্ছিলো ওর চিন্তাধারা অনেকটাই আমার সাথে মিলে যাচ্ছে।

আর একটা বাচ্চা যখন পৃথিবীতে আসে সেটা কতই না আনন্দের মুহূর্ত হয়, আর সেটা কিছু মানুষ কেমন করে ধ্বংস করে?

পিউয়ের লেখাগুলো পড়ার পর আমার খুবই ভালো লাগে আর ইচ্ছা হয় সেগুলো নিয়ে কারো সাথে কথা বলতে। এই লেখাগুলো নিজের জীবন, বাস্তবতা নিয়ে ভাববার বিষয়গুলো তুলে আনে। পিউকে বলছি, চালিয়ে যাও, আমি তোমার লেখনীর প্রথম . . . না না মনে হয় ওই জায়গাটা এতদিনে দখল হয়ে গিয়েছে . . . প্রথম না হলেও অন্যতম একজন ভক্ত।

শামীমা কামার (জুলাই ২০১৭; shameema31...@gma...)


ভালো লাগল। প্র্যাক্‌টিকাল একটা গল্প।

প্রিয়ংকা দে (জুলাই ২০১৭; tsunade1...@gma...)


Sorrowful but an honest reality. খুব সুন্দর লেখা।

দেবর্ণি বিশ্বাস (জুন ২০১৭; kaname...@gma...)


প্রণব বসুরায়ের তিনটি কবিতা

চমৎকার কবিতাত্রয়ী। তৃতীয় কবিতা স্পর্শ করল সবচেয়ে বেশি।

শ্রাবণী দাশগুপ্ত (জুন ২০১৭; srabanil...@gma...)


মহুয়া সেন‌ মুখোপাধ্যায়ের গল্প অপেক্ষা

ভালো... এটার কি পার্ট ২ বেরোবে? প্রশ্ন রয়ে গেল... ওরা কি জানে না?

রাজা (জুন ২০১৭; rajas...@gma...)


বেশ ভালো। পাঠক হিসেবে খুব উপভোগ করলাম।

গৌতম ব্যানার্জি (জুন ২০১৭; gautam.b...@rediffm...)


নিরুপম চক্রবর্তীর চারটি কবিতা

নিরুপম চক্রবর্তীর কবিতা প্রায় সবসময়ই মনোগ্রাহী হয়ে থাকে। এবারও খুব ভালো লাগলো পড়ে। বিশেষত "বেকুব" এবং "বিচ্ছিন্ন শব্দের গল্প"। দুটিই কবিতাকে উদ্দেশ্য করে লেখা। হঠাৎ করে এই লাইনগুলো মনে পড়লো--

"স্বপ্নের সাথে একদিন ছিলো খেলা
অহরহ কবিতার চোর-চোর-বুড়ি-বুড়ি খেলা
এখন শব্দের সঙ্গে খেলা
চৌমাথার ভিড় থেকে ফুসলিয়ে ভুলিয়ে ভালিয়ে
একটি শব্দকে ধরে ঘরে নিয়ে আসা।"

অতনু দে (জুলাই ২০১৭; myata...@gma...)


চারটে কবিতাই খুব সুন্দর লাগল। একটা অতীন্দ্রিয় ভাব, যা তোমার কবিতার বিশেষত্ব, এই কবিতাগুলোতেও সেটা পেলাম। কবিতা আর কবি সম্পৃক্ত হয়ে আছে।

উদয় চট্টোপাধ্যায় (জুলাই ২০১৭; ukc@meta...gp.ern...)


পড়লাম। আপনার কবিতার চিত্রকল্প আমাকে বরাবর খুব টানে। কিন্তু এত বিষণ্ণতা জড়িয়ে কেন? লীলাবতীর অনুষঙ্গে নিজের তৃপ্তি অতৃপ্তি মনের মধ্যে ঘুরে ফিরে আসে। টেবিল পাহাড়ের নিঃসঙ্গতা আমাদের নাগরিক জীবনের সঙ্গে কেমন করে যেন জড়িয়ে দেয়। ভীড়ের মধ্যেও যেন আমরা সবাই একা বিচ্ছিন্ন দ্বীপের মতো। ভাল লাগল।

বিদিশা চক্রবর্তী (জুলাই ২০১৭; chakrabarti...@gma...)


খুব ভাল লাগল। বিশেষ করে শেষ কবিতাটি। অবশ্য এই ধরনের কবিতায় নিরুপম চক্রবর্তী যে সিদ্ধহস্ত তা তো আমরা পাঠকরা জানিই। কবিকে অভিনন্দন ও শ্রদ্ধা জানাই।

মণিশংকর বিশ্বাস (জুন ২০১৭; manibis...@gma...)


চারটি কবিতাই অসামান্য।

অশোক ঘোড়ই (জুন ২০১৭; asokghor...@gma...)


অপূর্ব শব্দচয়ন, চিত্রকল্প, গতি এই কবিতাগুলিতে। শিহরিত হই। আরো লেখো কবি।

কঙ্কন ভট্টাচার্য (জুন ২০১৭; kankan.bhattachary...@gmai....)


চারটি কবিতাই পড়লাম। মুগ্ধতার রেশ ছেয়ে গেল। স্পষ্ট কথায় সব অনুভূতি হয়ত ব্যাখ্যা করতে পারব না। তবু কবিতা পাঠ শেষে, মনে ভাল লাগার অনুরণন রয়ে যায়।

সুচরিতা (জুন ২০১৭; bisucha...@yahoo....)


ভাল লাগল। টেবিল পাহাড় আপনার প্রকাশকে অন্যস্তরে নিয়ে গেছে। আর প্রথম কবিতাটির ম্যাথেমেটিক্স এনজয় করলাম।

স্বপন রায় (জুন ২০১৭; swapan.n...@gma...)


রেটল সাপের (পাঠক ক্ষমা করবেন, র-এ য ফলা এই উইনডোজ এর বাংলায় লিখে উঠতে পারছি না) প্রসঙ্গে কীটস-এর গঙ্গাফড়িং মনে পড়লো, গায়ে কাঁটা দিলো...কবিতা এইভাবেই বুঝি সত্য বহন করে চলেঃ
The Poetry of earth is never dead:
     When all the birds are faint with the hot sun,
     And hide in cooling trees, a voice will run
From hedge to hedge about the new-mown mead;
That is the Grasshopper’s—he takes the lead

ভারি ভাল লাগলো।

অরিন্দম (জুন ২০১৭; probasi.ari...@gma...)


লেখকের মন্তব্যঃ

আমার কবিতা ভালোবেসে পড়া পাঠকেরা, যাঁদের অনেকেরই পরিশীলিত কাব্যবোধ সম্পর্কে আমি অবহিত, আমাকে শুধু আপ্লুত করেন না, বিনম্র করে তোলেন। প্রতিটি কবিতাতেই যদিও লিপ্ত হয়ে থাকে কিছু অ-দৃষ্ট রক্তক্ষরণ, তবু যেন কোনো পক্ষপাতদুষ্ট ভাবাবেগে আমার কনিষ্ঠতম কাব্যসন্তান টেবিল পাহাড়ের স্বীকৃতি আমাকে আকুল করলো সবচেয়ে বেশি। এ কবিতা এক চূড়ান্ত শূন্যতার: তিনি নেই জেনেই অবিশ্বাসী আমি আকুলভাবে খুঁজি ঈশ্বরকে, তাঁকে পাইনা, আর একজন কবি যিনি হয়তো বলতেন 'মানুষ কাউকে চায় তার সেই নিহত উজ্জ্বল ঈশ্বরের পরিবর্তে অন্য কোনো সাধনার ফল', এখানে পরিশেষে তিনিও মৃত! বিষাদ এখানে প্রায় প্রাকৃতিক নিয়মে নেমে আসে; না আসাটা অশ্লীলতা হতো!

সদ্য ফিরেছি টেবিল পাহাড় থেকে, আমার জাগ্রত বিভাবরীতে এখনো তার সময়ের ছাপ! এক গভীর রাতে এইসব প্রতিক্রিয়া পাঠে, আমি অন্তরঙ্গে আলোড়িত, বহিরঙ্গে স্তব্ধ!

সরিতা আহমেদের গল্প মার্কশীট

গল্পটি পড়তে পড়তে চোখ ঝাপসা হয়ে এসেছিল আমার, কারণ আমি নিজেও একটি 'ডিস্‌ট্রেস্‌ড' শিশুদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গণিত শিক্ষা দিয়ে থাকি। কীরকম অত্যাচার হয় এইসব পরিবারগুলির উপর সেটি সরিতা আহমেদ সুচারুভাবে গল্পের ভাষায় প্রকাশ করেছেন। গল্পে বর্ণিত সমস্ত চরিত্রই অত্যন্ত রকম জীবন্ত লেগেছে আমার... আরো একটা লেখা আপনার কলম থেকে আশা করছি।

'অনুতাপ' (জুন ২০১৭; soubhiksan...@gma...)


Excellent story, a mirror of our society.

Giasuddin (জুন ২০১৭; giasuddin4...@gma...)


অসাধারণ হৃদয়গ্রাহী এক ছোটগল্প।

কাজী শেখ সাদী (জুন ২০১৭; kazisheikhsa...@gma...)


মলয় সরকারের গল্প শিল্পীর মৃত্যু

লেখাটিতে শিল্পীর বেদনা ও ভাবাবেগ ফুটে উঠেছে। শিল্পীর ব্যর্থতার কথাটা পরিষ্কার নয়। এটাও ঠিক শিল্পীদের উদার মন থাকে; সব রকমের গানেই তাঁরা আনন্দ খুঁজে পান। এটি একটি ব্যতিক্রমী শিল্পীর কথা। মনে হয় লেখা একটু সংক্ষিপ্ত করে মূল বিষয়ে একটু ডিটেলে গেলে ভাল হতো।

প্রদীপ (জুন ২০১৭; pradipj...@gma...)


সঞ্জয় মুখোপাধ্যায়ের প্রবন্ধ ব্যোমকেশ কে?

From my childhood I'm a fan of Saradindu Bandyopadhyay and his creations. But this is the first time I read such a thoughtful article on Byomkesh!! I admire your thoughts.

Madhushree Bhattacharya (জুন ২০১৭; funmad...@gma...)


(আগের চিঠিপত্র)



(পরবাস-৬৭, জুন - অগস্ট ২০১৭)