Click below to read comments on other sections:
|
Excellent, vivid description of childhood. The author portrayed all the details of our simple but beautiful lives meticulously. Her love and attention to flora and fauna is simply praiseworthy. I could visualize her childhood (parts of which are also common to my childhood) clearly frame by frame. It is a lucid presentation with graphic details of our surrounding environment, affectionate relationship amongst family members and above all treasured values (which are changing so fast) enriching lives. It was truly a reading pleasure and I want to go through more of her writings in the coming future! Please convey my congratulations to the author!
Jaydip Barman (মে ১৬ ২০১৬; archfrie...@gmai...)
I liked very much the interview because the technic used to ask questions here was very smart and revealed some important data very nicely.
Ankit Das (মে ১৪ ২০১৬; ank7...@gmai...)
গল্পটা খারাপ নয়, তবে নতুন কোনো ভাবনাও নয়। আমরা যারা ছোটোবেলা থেকে সাহিত্য পড়ে অভ্যস্ত তাদের কাছে এইধরনের গল্প খুবই প্রেডিক্টেব্ল।
শ্রীজা ঘোষ সূর (মে ৩ ২০১৬; surs...@gmai...)
ভালো। সোজা সহজ ভাষায় বেশ ভালো।
দেবাশিস দত্ত (মে ৩ ২০১৬; deb_d...@yaho..)
রাহুলদার লেখা রেখার পরম ভক্ত এ অধম! রাহুলে পাই কৈশোরের "সন্দেশ"-এর সুবাস! এ লেখাটি যেমন ...
দীপঙ্কর চৌধুরী (এপ্রিল ৩ ২০১৬; cdp...@rediff...)
এইমাত্র অনলাইনে বুদ্ধদেব বসুর পুরী, কোনারক ও চিলকা হ্রদের উপর ভ্রমণকাহিনী 'আমি চঞ্চল হে' পড়ে অভিভূত হলাম। প্রায় একশো বছরে বাইরের জগতে অনেক কিছুই বদলেছে (গরুর গাড়িতে যাবার বদলে ন্যাশনাল হাইওয়ে) কিন্তু লেখকের অন্তর্মুখী বর্ণনা কী সূক্ষ্ম ও গভীর, এখনো মনে দাগ কেটে যায়। সাম্প্রতিক কোনো ভ্রমণকাহিনীকার এর ধারেকাছেও ঘেঁষতে পারেন না। (আমার নিজের লেখার তুলনা করতেও লজ্জা!)
শ্রদ্ধায় মাথা নোয়াই।
ছন্দা চট্টোপাধ্যায় (মে ২ ২০১৬; bewtr...@gmai...)
চিরন্তনের আরও লেখার অপেক্ষায় রইলাম। বড়ো মনকেমন করা লেখা।
অনিন্দিতা দাশ (এপ্রিল ২৪ ২০১৬; roydasan...@gmai...)
ভালো লাগল।
পার্থসারথি চক্রবর্তী (এপ্রিল ২৪ ২০১৬; mto...@gmai...)
Nicely portrayed the faces of love. A bit dark but relevant.
Well written altogether.
Priyanka Dey (এপ্রিল ২৪ ২০১৬; rini.pri...@gmai...)
Raw, powerful and hard hitting. শেষ হয়েও শেষ হলো না এই গল্প।
Sharmi (এপ্রিল ২১ ২০১৬; khigu...@gmai...)
কেমন যেন এক আদিম জীবনের শিরশিরে অনুভূতি হল, এই গল্পটি পড়ে। যেন মানুষ নয়, এক গুচ্ছ সরীসৃপ কিংবা নিখাদ মানুষই। মুখোসহীন মানুষ, কারণ মানুষ ছাড়া এমন নির্বেদ নিষ্ঠুর কামনা বাসনা অন্য কোন জীবে আছে কি? বিশ্বাস নামের এক অলীক স্বপ্নময় মোড়কে, বিষাক্ত অবিশ্বাস--এটাই নির্মম সত্য।
অদ্ভুত দক্ষতায় এই জীবনকে সাবলীল তুলে এনেছেন, লেখক। গড়ে তোলা নিখুঁত চরিত্রদুটিকে অবহেলায় দুলিয়ে চলেছেন, প্রেম থেকে অপ্রেমে, ঘৃণা থেকে প্রতিহিংসায় কিংবা সবার উপরে বিশ্বাস আর বঞ্চনার দোলাচলে। এই দ্বিধা আর আস্থাহীনতায় ঝিমঝিম করে ভাবনা; বেশ বড়ো ধাক্কা লাগে চেতনায়।
এমন গল্পের নেশা আছে--কষ্ট হয়, কিন্তু চমকেও উঠতে হয়। আর সেই নেশার তরিবতটুকু মিলিয়ে যাওয়ার আগেই, আরও এক একটি এমন গল্পের নেশায় মজে থাকতে চাই।
কিশোর ঘোষাল (এপ্রিল ১১ ২০১৬; kishor...@yaho...)
This was a great read and had it been a novel I'd call it a page-turner! It was not a gripping thriller (nor was it the intention I think) but it maintains the tempo throughout. The characters were real and believable and their way of speaking reflected the kind of life they led. The two central characters in the story were fleshed out and both of them undergo some sort of character development in the course of the story. I particularly like the way it ends, the train moving through darkness, Kush still has his doubts about Suchi, he's still obsessed with the idea of ending her life one day but maybe that's his way of loving her. This is some powerful, primal sort of attraction the two have. The last line spells out their lives. A life of hiding, fleeing and crime also some twisted and vicious kind of love.
Sohom (এপ্রিল ১ ২০১৬; soho...@yaho...)
এমনিতে 'পরবাসে'র লেখা পড়তে ভাল লাগে। বাংলা ভাষার জন্য যে-সেবা কর্তৃপক্ষ করছেন তার জন্য রইলো আন্তরিক ধন্যবাদ। এই লেখাটি খুব ভাল লাগল। আমার কর্মজীবনের একটা অংশ ওই সব অঞ্চলে ছিল। সেখানকার ভাষা লেখক ভালই আয়ত্ত করেছেন। আরো লেখা লেখকের থেকে আশা রাখছি।
পার্থসারথি চক্রবর্তী (এপ্রিল ২৩ ২০১৬; mto...@gmai...)
প্রথম চিত্রেই মাতিয়ে দিয়েছিলেন রায়সাহাব, দ্বিতীয়তে তো আরও! কে বলে ব্যাঙ্কাররা কেবল টাকা আনা পাই-এর হিসাবেই মশগুল থাকে? ঢোঁড়াই-এ সতীনাথের পূর্বাইয়াঁ ঠেঠ প্রথম পড়ে বাঙালি এমনই মজেছিল! তৃতীয় চতুর্থ পঞ্চমের দিকে তাকিয়ে থাকবো স্যর!
দীপঙ্কর চৌধুরী (এপ্রিল ৩ ২০১৬; cdp...@rediff...)
একটি দুর্দান্ত লেখা। লেখককে অভিনন্দন।
জাহিদুল ইসলাম (এপ্রিল ২১ ২০১৬; akmza...@gmai...)
Classic লেখা। ভাল লাগল। আজকাল বাংলা ভাষার সাহিত্যের যে অবস্থা হয়েছে। একটা ছোটগল্প শেষ করতে গেলে সাধনার দরকার। বাজে বকবক আর tiresome কথার বাঁধুনির চোটে ঘুম পেয়ে যায়। সেখানে পরবাসের একই সংখ্যায় দুটো এমন লেখা পেয়ে খুশ হল মন। প্যার লাগথন দুই লেখকের। এঁদের অন্য লেখা কোথায় পাব আর?
কণীনিকা (এপ্রিল ১৩ ২০১৬; koni...@yaho...)
'ছত্তিশগড়ের চালচিত্র'র লেখকের উত্তরঃ
কনীনিকা দেবীকে অনেক ধন্যবাদ, লিখতে উৎসাহ পাচ্ছি।
আমার "বাঙাল জীবনের চালচিত্র" কলেজ স্ট্রীট পাড়ার গাঙচিল থেকে প্রকাশিত হয়েছে একবছর আগে। তাতে দেশভাগের সময় (আমি মায়ের পেটে) প্রাণহাতে করে এক বাঙাল পরিবারের সীমান্ত পেরিয়ে আসা ও কোলকাতা মহানগরীতে শেকড় গজানোর গল্প হালকা চালে বলা আছে, কোন জাজমেন্ট না দিয়ে, অনেক অ্যানেকডোট সমেত।
পরীক্ষা প্রার্থনীয়। :-)
—রঞ্জন রায়; এপ্রিল ১৪ ২০১৬
অসাধারণ লাগল দ্বিতীয় কবিতাটি ('হেরো মানুষের দিকে')। জীবনযুদ্ধে তথাকথিত 'জিতে যাওয়া' মানুষদের দিক থেকে আগে কোন কবিতা পড়েছি বলে মনে পড়ে না। তাঁদের প্রতি সহানুভূতি আমরা কমই দেখি সাহিত্যে। জেতার মূল্যস্বরূপ যে মানুষকে কতকিছু ত্যাগ করতে হয় সেকথা 'জিতে যাওয়া' মানুষেরা সাধারণত নিজেরাও ভুলেই যেতে চায়, সারাজীবনের সাধনার ফলে পাওয়া যে 'জিত'/success, তার যে একটা downside-ও আছে, সেটা মনে করা তো আর সুখকর নয়। টাকা পয়সা বাড়ি গাড়ি যে সব নয় সেটা মানুষ মুখে বলে, অন্তরের অন্তঃস্থলে জানেও সকলেই, তবু এই materialistic সমাজে সেটা সম্পূর্ণভাবে আত্মস্থ করা যায় না যেন। অথচ, কি নিদারুণ সত্য এই কথা, হেরে যাওয়া মানুষের তো তবু রুখে দাঁড়ানোর, লড়াই করার আত্মতৃপ্তিটুকু থাকে। জিতে যাওয়া মানুষের তো অভিযোগ জানানোরও কিছু নেই, জানালেই বা, সহানুভূতির সাথে শুনছে কে?
এই লাইনগুলো আমার সাথে থেকে যাবে--
হেরোদের অন্তত
নিজস্ব জায়গা থাকে রুখে দাঁড়ানোর মত
রাতের আঁধারে মরা নদী পার হতে হয় ব’লে
হাওয়া দেয়, বনজ সুবাস আসে নাকে
জিন্সের ফোল্ডে দেদার
টুকরো পাথর ও ঝুরো বালি জমে থাকে
জিতে যাওয়া মানুষেরা ট্যুর থেকে ফিরে
লন্ড্রিতে ফেডেড ডেনিম, ঘাম-শার্ট ধুতে দেয়
জিতে যাওয়া মানুষেরা শুধু মেনে নেয় ...
পিউ (এপ্রিল ১০ ২০১৬)
বাংলা ভাষাভাষীদের একবার অন্ততঃ ভেবে দেখা উচিত যে, বাংলাকে আমরা 'ইচ্ছে-ভাষায়' পরিণত করছি কি না--! এই নিবন্ধের লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ তাঁর মূল্যবান উপাত্তের জন্য।
দিলীপ বিশ্বাস (এপ্রিল ১০ ২০১৬; dilipbis...@gmai...)
However, I disagree with his style of phonetic spelling of দ্যাখে, ঠ্যাকে, etc.; by the same logic, he should have written অ্যাকা for একা।
Another suggestion, rather daring from an untrained reader like me:
উপলরাশি ঘিরিয়া দেখি ভাঙে
তাহার হাসি সহজ ঢেউয়ে গড়া।
আমি হলে হয়তো লিখতাম:
উপল রাশি ঘিরিয়া তার হাসি
ভাঙিয়া পড়ে সহজ ঢেউয়ে ঢেউয়ে;
Because the compatibility quotient for 'ঘিরিয়া', 'দেখি' and 'ভাঙে' is rather poor, when the subject matter of 'তাহার হাসি' sits at the back.
In the other poem, বাতাস should have replaced সমীর, তাহারে হেরি সমীর উঠি নাচি where the concept of "নাচি"/dancing is present. I feel বাতাস possibly dances better than সমীর!
Once again, let Nirupam continue on his journey and let us breathe better in his ''নিজস্ব বাতাস".
শান্তনু চক্রবর্তী (এপ্রিল ৮ ২০১৬; kra...@gmai...)
লেখকের উত্তর:
শান্তনু চক্রবর্তী অগ্রজ বিদগ্ধ পাঠক এবং সমালোচক, আমি ধন্য যে আমার কবিতা সংকলনটির বিস্তৃত আলোচনাটি ছাড়াও তাঁর মহার্ঘ সময় ব্যয়িত হয়েছে আমার নবতম প্রচেষ্টাগুলির প্রগাঢ় মূল্যায়নে। একটা সংক্ষিপ্ত প্রত্যুত্তর নিচে ক্রমানুক্রমে উপস্থিত করলাম।
১. আমি ‘দেখেছি’ আর সে ‘দ্যাখে’ এই দুটি প্রয়োগই যেহেতু রীতিসিদ্ধ, এই য-ফলাটির প্রয়োগ প্রায় অনিবার্য হয়ে পড়ে আমার কাছে। সমস্যাটি রবীন্দ্রনাথকে ভাবিয়েছিলো, তিনি এ-কার চিহ্নের আকৃতির তারতম্যের কথা ভেবেছিলেন আর পরবর্তীকালে বুদ্ধদেব বসু ‘দ্যাখে’ বানানটি ব্যবহার করেছেন নির্দ্বিধায়! আমি মহাজনের পন্থা অনুসরণকারী মাত্র! তবে মনে হয় না ‘একা’ শব্দটির ক্ষেত্রে এর আদৌ কোনো প্রয়োজন আছে বলে, কেননা একমাত্র ‘জাগিবে একাকী তব করুণ আঁখি’ সংগীতটি ব্যতীত অন্য কোথাও শব্দটির উচ্চারণের দ্বৈত রূপ ইদানীংকালে শ্রবণে পশেনি!শান্তনু চক্রবর্তী যে প্রশংসা বাক্যগুলিও উচ্চারণ করেছেন সেগুলোও দেখলাম, ভাবতে ভালো লাগলো হয়তো সত্যই আমার কবিতা তার যোগ্য হয়ে উঠছে! কে জানে!২. আমার রচিত দুটি পঙ্ক্তির নব রূপায়ণে আমি বিমুগ্ধ, কিন্তু কেন তারা আমার নয় তা বরং একটু বিস্তারিত করার চেষ্টা করি। ওই বিকল্প পঙ্ক্তি দুটি সুন্দর কিন্তু তাদের নির্মাণ সরলরৈখিক, এবং প্রত্যাশিত। আর আমি যা করতে চেয়েছি তা হচ্ছে ফ্র্যাগমেন্টের সচেতন প্রয়োগে প্রথাবিরহিত এক ভুজঙ্গপ্রয়াত, বাক্যের এই তির্যক গঠন কবিতাটির অন্তরাত্মার প্রয়োজনে: কেননা এই কবিতাটি প্রকৃতপ্রস্তাবে যৎপরোনাস্তি ক্রুকেড! আর ‘compatibility quotient’ ঠিক কী করে মাপতে হয় আমার ধারণা নেই তবে ‘তার’ শব্দটি যেহেতু চলিত ভাষায় অতিরিক্ত প্রযুক্ত, ‘ঘিরিয়া তার হাসি’ অন্তত: আমার কাছে অনভিপ্রেত গুরুচণ্ডালীর অভিজ্ঞান বহন করছে।
৩. ‘সমীর’ শব্দটির বিকল্প হিসেবে নিতান্ত মান্ডেন ‘বাতাস’ শব্দটির প্রস্থাপন আমার কাছে গ্রহণযোগ্য নয়, কেননা তার প্রতিলোম কুটুম্বিতা ‘তাহারে হেরি সমীর’-এর নিহিত অনুপ্রাসটিকে বিক্ষত করবে। তাই স্রেফ ধ্বনিগত কারণেও আমি এক্ষেত্রে আমি ‘বাতাস’-এর বিপক্ষে। হরিচরণ পণ্ডিত ‘সমীর’-এর অর্থ হিসেবে ‘বায়ু’ শব্দটি ব্যবহার করেছেন – অতি অবশ্যই তা ‘ধীর সমীরে বসতি বনে বরনারী’ হতে পারে, কিন্তু তার নৃত্যপরা রূপটি ব্যাকরণ বহির্ভূত বলে আমার ক্ষুদ্র বুদ্ধিতে অন্তত: মনে হচ্ছে না।
— নিরুপম চক্রবর্তী (এপ্রিল ৮ ২০১৬; ncha...@gma...)
উপরোক্ত ১, ২, এবং ৩ নম্বর মন্তব্যের উপর শান্তনু চক্রবর্তীর উত্তর একই পর্যায়ক্রমে নিচে দেওয়া হোল:
মন্তব্য #১:
নি.চ-র যুক্তি অ-খণ্ডনীয়; কিন্তু কবিতা পাঠকেরও কিছু ভালো-লাগা মন্দ-লাগা থাকে; আর তার থেকেই, ওই য-ফলা দিয়ে লেখা 'দ্যাখে' দেখতে আমার কিঞ্চিত বিরক্তি হয় বলেই আপত্তি জানিয়েছিলাম, বুদ্ধদেবের প্রয়োগ রীতিতে সংশয় প্রকাশ করবার ধৃষ্টতা আমার নেই। বৈয়াকরণের জয় কিন্তু সর্বদা সাহিত্যিকের হাত ধরে চলে না!
মন্তব্য #২:
সোজা বাংলায় বলতে গেলে "যাঁহার 'প্রাণী', তিনি লাঙ্গুলে কাটিবেন কি অন্য কোথাও", তাহা তাঁরই বিবেচ্য; প্রথা-বিরহিত রচনা-শৈলীর খাতিরে কবি নিশ্চয়ই সর্পিল রূপায়ণের অধিকারী; এবং, দ্বিতীয় পাঠে মনে হলো যে এই জাতীয় প্রয়োগ কবিতাটির গঠনের প্রয়োজনেই যথার্থ; সরল-রেখা সর্বত্রগামী নয়। সর্বত্র প্রত্যাশিত-ও নয়!
'তার' এবং 'তাহার' নিয়ে যে গুরুচণ্ডালীর অভিযোগ, সেটা ব্যাকরণের খাতিরে নিশ্চয়ই মানবো; কিন্তু রবীন্দ্রনাথের কবিতা বা গানেও যেন এরকম সহাবস্থান পেয়েছি মনে হচ্ছে; উদাহরণ হাতে নেই এই মুহূর্তে! তবে পরিবর্ত গঠন যখন গ্রাহ্য নয়, সঙ্গত কারণেই এই বিতর্ক-কে বিসর্জন দেওয়া যাক!
Compatibility Quotient মাপবার উপায় আমারও জানা নেই; তবে যেটা বোঝাতে চেয়েছিলাম, সেটা যখন বোধগম্য হয়েছে, আমার উদ্দেশ্য সফল। এই বিষয়টিও এখানেই বিস্মৃত হোক, এই কাম্য!
মন্তব্য #৩:
এই আপত্তি-টি মানা যাচ্ছে না; কেননা, যে অনুপ্রাসের উল্লেখ নি.চ. করেছেন, সেটা যথেষ্টই 'নিহিত', সামান্য পরিবর্তনে তার হানি হলেও আকাশ ভাঙবে না; নাচবার জন্য 'সমীর' বা 'বায়ু' কোনটারই ব্যাকরণ-গত বাধা কিছু নেই; আমার মনে হয়েছিল, এখনো হচ্ছে যে বাতাসের মধ্যে নৃত্য-পরায়ণতা বাকি দুজনের থেকে কিছু বেশি; কবি বা বৈয়াকরণ এ কথা মানতে না চাইলে, we can agree to disagree!
শান্তনু চক্রবর্তী (এপ্রিল ১০ ২০১৬; kra...@gmai...)
--নিরুপমদার কবিতার আমি মুগ্ধ পাঠক। বরাবরের মতো আমার মুগ্ধতা জানাই। সবগুলি রচনাই সুন্দর!
কৌশিক বাজারী (এপ্রিল ৭ ২০১৬; koushik.b...@rediffm...)
কবির বোধ, প্রজ্ঞা আমায় ভাবায়। শব্দ চয়ন, নিজস্বতার সীমারেখা আমায় সবসময় অবাক করে। এই কবিতাগুলোও সেই একই আমেজ ধরে রেখেছে। 'পুরাতনী' একেবারে অন্যরকম লাগল।
"শ্রী শাম্ব" (এপ্রিল ১ ২০১৬; atan...@gmai...)
এইসব অসামান্য কবিতা আমাদের পড়ার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য পরবাস সম্পাদককে ধন্যবাদ। নিরুপম চক্রবর্তীর কবিতা মুগ্ধ করে, আচ্ছন্ন করে। তাঁর কবিতা ভীষণরকম সংকেত প্রবণ। তাঁর কবিতা আমাকে ভাবনার নানা স্তরে টেনে নিয়ে যায়।
অশোক ঘোড়ই (এপ্রিল ২ ২০১৬; asokg...@gmai...)
শুধু হেরে যাবার জন্যেই যাদের জন্ম, তারাও কি শেষ বিচারে শুধুই হারে?
ডাক্তারবাবুর এ গল্পখানি ফের পড়তে হবে। আবার আবার। আবার।
ডা: কৌশিক দত্তও পরবাসের পাতায় নতুন এসেছেন। এনার লেখা স্নায়ুর তন্ত্রে তন্ত্রে অনুরণন তুললো।
বাষট্টি সংখ্যায় একসঙ্গে একঝাঁক এই মানের লেখকের সমাগম ... আগে কখনও এমন পেয়েছি বলে মনে পড়ে না।
দারুণ!
দীপঙ্কর চৌধুরী (এপ্রিল ৯ ২০১৬; cdp...@rediff...)
A very impressive piece of work. Sergei Eisenstein's vertical montage strategy here moves beyond a cinematic work: It has been brilliantly tried out in this Bangla short story by Koushik Dutta, enriching so many aspects of story telling. Looking forward to reading some more of his work in Parabaas.
Nirupam Chakraborti (এপ্রিল ৭ ২০১৬; ncha...@gmai ...)
দেবজ্যোতির এ উপন্যাস আমি (এখন) পড়ছি না, জমিয়ে রেখে দিয়েছি পরে পুরোটা একসাথে ছেপে বেরোলে এক নিঃশ্বাসে পড়বো বলে।
তাহলে এ চিঠি লিখছি কেন?
এ চিঠি লিখছি শ্রীশাম্বের অসাধারণ অলংকরণের প্রশংসায়। সত্যি, প্রতুল চন্দ্র শৈল চক্রবর্তী যুগের পরে এই মানের অলংকরণ বাংলা প্রকাশনায় নজরে আসেনি।
আনত কুর্নিশ!
দীপঙ্কর চৌধুরী (এপ্রিল ৭ ২০১৬; cdp...@rediff...)
কবি কালীকৃষ্ণ গুহ বেশি লেখেন না বটে, তবে যেটুকু লেখেন, মন কাড়ে। যেমন, এ কবিতাটির জোড়া/ভাঙা ছন্দটি!
ওনার সেই গ্রন্থ-সমালোচনাটিও খুব ভালো লেগেছিল।
দীপঙ্কর চৌধুরী (এপ্রিল ৭ ২০১৬; cdp...@rediff...)
ঘিয়ে ভাজা বোমারু বিমানের মত বিনীত ও কর্মক্ষম সিদ্ধার্থর কবিতাগুলো। আমি আগেও বলেছি, ছেলেটা আদ্যোপান্ত কবি। তখন গরীবের কথা কেউ কানে তোলেনি। আজ যখন পরবাসের জ্যা-মুক্ত হয়ে লক্ষভেদ করল পদ্যনিচয়, তখন লোকে বুঝদারি মাথা নাড়তে লেগেছে।
রঞ্জন ঘোষাল (এপ্রিল ৭ ২০১৬; ran...@gmai...)
চমৎকার লিখছেন, লিখে চলেছেন কবি সিদ্ধার্থ মুখোপাধ্যায়। এবারের কবিতারাজির মধ্যে "অস্তিত্ব" ভালো লেগেছে সবচেয়ে। তাঁর এ লাইনগুলি যেন একাধিক অর্থ বয়ে আনে: "বৃষ্টি এলে শরীরের জন্মদোষ জাগে/ শব্দের পরিধি থেকে অনায়াসে উঠে আসে প্রেম"। ভালো লাগলো, ভালো লাগছে সিদ্ধার্থ। আরো লিখুন।
সিদ্ধার্থ মুখোপাধ্যায় সম্ভবত ইদানীং কালের মধ্যে পরবাসের শ্রেষ্ঠ আবিষ্কার!
দীপঙ্কর চৌধুরী (এপ্রিল ২ ২০১৬; cdp...@rediff...)
বাঃ বেশ গপ্পো। এরকম বইয়ের খবর জানাই ছিলো না।
ছন্দা বিউট্রা (এপ্রিল ৭ ২০১৬; bew...@creighto...)
বেশ লাগলো গল্পটি। একটু অন্যধরনের মুড।
ছন্দা বিউট্রা (এপ্রিল ৭ ২০১৬; bew...@creighto...)
এক কথায় অপূর্ব। বাস্তব চিত্র তুলে ধরেছেন লেখিকা। খুব খুব খুব ভালো লেগেছে।
কাজি আবদুস ছোবহান (এপ্রিল ৭ ২০১৬; quazisob...@yaho ...)
Loved the story. The story itself is a beautiful sketch of modern society. Thanks to the author. Regards.
Sandip Kumar Roy (এপ্রিল ৭ ২০১৬; sandip1...@gmai ...)
স্তম্ভিত হয়ে গেছি অরিন্দমের এই গল্প চারটি পড়ে! তবে প্রথমটির ঘোর কাটবার নয় ... দেবীসূক্ত! আর কী পাগল-করা সুপ্রযুক্ত ছবি এঁকেছেন অনন্যা! পরবাসের পাতায় অনেক দিন ধরেই অরিন্দম পড়ি। ওনাকে তো কবি বলেই জানতাম। কিন্তু কী অসাধারণ গল্পও লেখেন উনি।
পরবাসের এক সম্পদ অরিন্দম গঙ্গোপাধ্যায়!
কুর্নিশ জানাই।
দীপঙ্কর চৌধুরী (এপ্রিল ৩ ২০১৬; cdp...@rediff...)
অরিন্দম অনায়াসে গূঢ কথা বলে দেয়। এই চারটি গল্পে সে এক অদ্ভুত আলো আঁধারি তৈরি করেছে। চেনা জানা ঘটনাগুলিকে দেখেছে একটি বিশেষ কৌণিক অবস্থান থেকে। যার ফলে সৃষ্টি হয়েছে এক অন্য বাস্তব। মুগ্ধ হলাম।
সিদ্ধার্থ মুখোপাধ্যায় (এপ্রিল ২ ২০১৬; smuk...@gmai...)
অনবদ্য মাতাল-করা ছন্দা বিউট্রা ... as usual ... যেমন লেখা তেমনি ছবি। কুর্নিশ জানাই।
দীপঙ্কর চৌধুরী (এপ্রিল ৩ ২০১৬; cdp...@rediff...)
নিরুপমের কবিতা মাতাল করা! শব্দচয়ন সুধীন্দ্র-তুল্য! পরবাসের প্রতি সংখ্যার এক বড় আকর্ষণ এনার কবিতা-মালিকা!
আচ্ছা, এবারে যশোধরার কবিতা নেই কেন? কাব্য আলোচনায় কি কবিতার তৃষ্ণা মেটে?
৫৭-সংখ্যায় মন্দাক্রান্তায় মাতিয়েছিলেন এক কবি অমিতাভ প্রামাণিক। আগে বা পরে তাঁকে আর পেলুম না, এই দুঃখ।
দীপঙ্কর চৌধুরী (এপ্রিল ৩ ২০১৬; cdp...@rediff...)
খুব ভালো লাগলো নিরুপমদা। আপনার কবিতা বা কবিতা-বিষয়ক আলোচনা যখনই পড়ি সমৃদ্ধ হই। অনেক শ্রদ্ধা ও শুভেচ্ছা জানাই ...
ইন্দ্রাণী রায়চৌধুরী (এপ্রিল ৩ ২০১৬; indran...@gmai...)
ব্যখ্যা-অতীত কখন কিছুই বলিনি
তেমন বাক্য শিখিনিও কোনকালে
ফিরে এসে তুমি এক ফাঁকে কমলিনী
আমাকে ঢাকলে ঘরনীর বল্কলে ...
বা:! কী চমৎকার লিখেছেন কবি প্রণব! এনার লেখা
আগে পড়িনি? কেন?
কবি প্রণব বসু রায় সম্ভবত বাষট্টি সংখ্যার সেরা আবিষ্কার!
দীপঙ্কর চৌধুরী (এপ্রিল ২ ২০১৬; cdp...@rediff...)
কবি সিক্তা মুগ্ধ করছেন, করে চলেছেন। মাভৈ:!
দীপঙ্কর চৌধুরী (এপ্রিল ২ ২০১৬; cdp...@rediff...)
কবিতা শব্দের অনন্য শিল্প--একথাটি সিক্তা দাসের কবিতায় যথার্থভাবে প্রতিফলিত।
অশোক ঘোড়ই (এপ্রিল ৩ ২০১৬; asokg...@gmai...)
I very much enjoyed reading the story.
Ataur Siddiquey (এপ্রিল ২ ২০১৬; atau...@sidd...)
সুবীর বোসের “গোধূলির ডাকপিওন” একগুচ্ছ অনবদ্য প্যাশন। কখনও স্মৃতিমেদুরতা, “ঢের বেশি ভালো ছিল আমাদের ভীতু চিঠিবেলা!” কখনও আহ্বান, “এসো, অবিন্যস্ত লেবু চায়ে চামচ ডুবিয়ে দেখি/ ঔষধি হয় কী না হয় সন্ধ্যার এত জটিলতা!” কখনও আবার বিষন্নতা “বারান্দা ও অবসর প্রতিদিন ভুলি মুখরাতে”। এমন কবিতা সচরাচর দেখি না। অনেকবার ফিরে পড়লাম।
সিদ্ধার্থ মুখোপাধ্যায় (এপ্রিল ১ ২০১৬; smuk...@gmai...)
ভালো উদ্যোগ। বিক্রয়যোগ্য ই বুক তৈরির কথাও ভাবতে পারেন। শাম্বর ইলাসট্রেশান চোখ টানবার মত।
দেবজ্যোতি (এপ্রিল ১ ২০১৬; debjyot...@gma...)
এই গল্পটি অসাধারণ। গল্প আর শব্দ অতি অনায়াসেই বয়ে চলেছে, আর পড়তে পড়তে একবারের জন্যও মনে হয় নি কোথাও বেধেছে narration-এ। চরিত্র চিত্রায়ণ অসাধারণ। পাঁচু বদ্যিকে আমরা দেখি মাত্র একটি দৃশ্যে, তবু, যে মুহূর্তে আন্দাজ করতে শুরু করি যে এই বীভৎস অ্যাক্সিডেন্টে নিহত অচেনা মানুষটি ঠিক ততটাও হয়তো অচেনা নয়, সেই মুহূর্তেই ধুলির সাথে সাথে আমাদেরও এই মৃত্যু, এই মৃতদেহের প্রতি এতক্ষণের উদাসীনতা ভেঙে পড়ে প্রবল একটা আঘাত পেয়ে।
বিশেষ করে এই লাইনগুলো এদের আপাত অলংকারহীনতা সত্ত্বেও, কিংবা হয়তো ওই অলংকারহীনতার কারণেই তীব্রভাবে নাড়া দিয়ে যায়--"ধুলি আনমনে চেয়ে থাকল লাইনের দিকে। একটা নেড়ি কুকুর ঘুরে ঘুরে শুঁকে বেড়াচ্ছিল রক্তের দাগ আর ছিটিয়ে পড়ে থাকা পাঁচুবদ্যির টুকরোগুলো। ধুলি কোন উত্তর দিল না।" এই আনমনে চেয়ে থাকার ভাষা কী তীব্র!
এছাড়া খুব ভাল লাগল বাসিকেও। অল্পবয়সী মেয়েটাকে যেন দেখতে পেলাম চোখের উপর। কেন ধুলির ওর উপরে একটা মমত্ব আছে সেটা বোঝা এতই সহজ যে সেই মমত্ব আমরাও অনুভব করি বাসির প্রতি।
এককথায় দারুণ গল্প। অনেকদিন পরে এত ভাল নাড়িয়ে দেওয়া একটা গল্প পড়লাম। লেখককে ধন্যবাদ এত সুন্দর একটা লেখা আমাদের উপহার দেওয়ার জন্য।
পিউ (এপ্রিল ১ ২০১৬)
আজকের এই বহু পরিব্যাপ্ত নেট ও নেটওয়ার্কিং এর যুগে, যখন নেট খুললেই হাজার ছবিছাবা গপ্পোটপ্পো ওযানলাইনার আসতেই থাকে, পরবাস ৬২-র প্রথম পৃষ্ঠা খুলেই মনটা ভরে উঠল বাসে ... পরবাসের সুবাসে! এখানে একটি সুসম্পাদিত উপস্থাপনীয় বাংলা পত্রিকা রয়েছে মন ভরানোর প্রাণ ভরানোর। পুষ্টি অনেক হলেও, হতে চললেও, মূল সুরে পরবাস সেই প্রথম সংখ্যার প্রতিশ্রুতি ধরে রেখেছে। একটি পত্রিকা প্রথম হাতে নিয়েই যদি মন চনমন না করে ওঠে, সে আর পত্রিকা কী!
দীপঙ্কর চৌধুরী (এপ্রিল ১ ২০১৬; cdp...@rediff...)