সকাল ৮.৩৫
সকালে উঠেই শ্রীখণ্ড মহাদেও-এর সোনামাখা মুখ দেখে মনটা বাগ বাগ হয়ে আছে। কাল সন্ধ্যার আবীরমাখা শ্রীখণ্ড মহাদেও আর আজ সকালের সোনার মুকুটপরা শ্রীখণ্ড মহাদেও –দুইই দুর্দান্ত। আপাতত রেস্তোরাঁ'য় ব্রেকফাস্টের আশায়।
সকাল ১০.৩০
দিবস গাড়িতে স্টার্ট দিল। আজ নারকাণ্ডা গমন পর্ব। প্রথম স্টপেজ কিন্তু ভীমাকালীর দরজায়।
সকাল ১১টা
আধঘন্টা মন্দির চত্বরে ঘুরে পুরোনো স্মৃতি ঝালিয়ে নেওয়া গেল। এবার 'ডেস্টিনেশন নারকাণ্ডা'।
সকাল সাড়ে ১১টা
ঘরাট সকালের আলোয় জমজমাট।
ঠিক দুক্কুরবেলা
জিওরি।এবার বামপন্থী হয়ে নতুন পথে।
দুপুর ১২.১০
কাকড়ি।কাকড়ি দূরের কথা,শসারও ন্যাজ চোখে পড়ল না।
দুপুর ১২.২৪
খনেরি।
দুপুর ১২.৩২
বুশহরের পুরোনো রাজধানী রামপুর। পদম প্যালেস এ যাত্রায় অদেখাই রইল।
বেলা ১.৩০
খেও। খেও তো বলেই খালাস, খাওয়ার চান্সই পেলাম কই! দিবস তো বাঁদিকের চড়াই পথে চড়িয়ে দিল গাড়ির চাকা। এ এলাকাটা নাকি কুমারসৈন তহশীল।
বেলা ১.৪১
দেবল। আপেলের পেটি ডিকিতে চড়ে সঙ্গী হলো আমাদের।
বেলা ২.০৬
মুথল। প্রথমে ভেবেছিলাম মুষল।তারপরই মনে হলো, এত সুন্দর জায়গার নাম অমন বিচ্ছিরি হতেই পারে না। গাড়ির গতি এবার বামপন্থী আরও চড়াইয়ে।
বেলা ২.৫২
নারকাণ্ডা।আমাদের আস্তানা আট্টু ওপরে।
বেলা ২.৫৬
নারকাণ্ডার টঙয়ে হোটেল হাটু। এতটা উঠতে লোকজনের হাঁটুর চোদ্দটা বেজে যায় বলেই বোধহয় এমন নাম।
লে হালুয়া! দেবী হটকেশ্বরীর নাম থেকেই নাকি হাটু নামটা এসেছে। হবেও বা। তা সে যা-ই হোক, জায়গাটা কিন্তু জব্বর সুন্দর, যাচ্ছেতাই রকমের সুন্দর।