Click below to read comments on other sections:
|
আজ এই লেখাটি পড়তে ভালো লাগছে আবার একইসাথে মন খারাপও হচ্ছে। প্রিয় বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত সম্পর্কে তেমন কিছু জানি না। ঢাকায় অনুষ্ঠিত ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে তাঁর বেশ কয়েকটি চলচ্চিত্র দেখেছি। মুগ্ধ হয়েছি। লাল দরোজার পোকার ছড়াটি এখানে পেলাম। বাঘ বাহাদুর আমার খুব পছন্দের। অশেষ শ্রদ্ধা জানাই তাঁর প্রয়াণ দিনে।
শাহনাজ পারভিন (১০ই জুন, ২০২১; shahnaz...@gmail...)
আগের সংখ্যার মতোই মনোগ্রাহী। চলচ্চিত্র নিয়ে এবার অনেক কথা। ভালো লাগলো পড়তে। ঋত্বিক সম্পর্কে চমৎকার analysis - ভক্তিতে গদ্গদ না হয়ে। এক লাইনে ঋত্বিক আর সত্যজিতের তুলনা করেছেন "শৈলী একটা নৈপুণ্যের কথাই বলে। যেমন আমার ঠাকুমা বা তোমার ঠাকুমা দিদিমার সুতোর কাজ করা। একটা শৈলী ছিল, নৈপুণ্য ছিল। সত্যজিৎ রায়ের তেমন অসম্ভব নৈপুণ্য ছিল, শৈলী ছিল। কিন্তু সাহস, উদ্দম অন্য জিনিস। সে সাহস ছিল ঋত্বিকের। যাতে কোন কিছু উনি মানেননি। সত্যজিৎ রায় ফিল্মের গ্রামারকে মেনে ছবি করেছিলেন। এবং গ্রামারকে মেনেই অসামান্য সমস্ত কাজ করেছেন।"
এই দুজনের ক্ষেত্রে এটাই বোধহয় শ্রেষ্ঠ বিশ্লেষণ।
অতনু দে (সেপ্টেম্বর ২০১৭; myata...@gmai...)
অনেক কিছু জানলাম ৫০-৭০ দশকের কবিদের সম্বন্ধে। অনেকেই চলে গেছেন, চলে যাবেন। তার আগে এই রকম সাক্ষাত্কার ভবিষ্যতে বেরোলে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম আরো জানতে পারবে। বাংলা সাহিত্যের সমকালীন ইতিহাস প্রণয়ন করতে এর অত্যন্ত প্রয়োজন। অনেক ধন্যবাদ।
রাহুল রায় (অগস্ট ২০১৭; bap...@bu....)
বুদ্ধদেব দাশগুপ্তর সাক্ষাৎকারটি চমৎকার। ওনার চিত্র-পরিচালক সত্তার বাইরে যে কবিসত্তাটি তুলনায় কম আলোচিত, তার কথা আছে এখানে। সঙ্গে ওনার সমসাময়িক কবিদের (অর্থাৎ তথাকথিত ষাটের দশকের কবিদের) কথা।
মুগ্ধ হলাম।
অতনু দে (জুলাই ২০১৭; myata...@gma...)
প্রথমেই ধন্যবাদ লেখককে, গল্পটি নিয়ে এমন মৌলিক লেখা সৃজনের জন্য। ধন্যবাদ পত্রিকার সম্পাদক মহাশয়কেও। আপনাদের জন্যই এই লেখা পড়ার সুযোগ পেয়েছি। প্রকৃতি তন্ময়তাকে গল্প পাঠে বোঝা যায় ঠিকই কিন্তু যদি এমন কোনো আলোচক গল্পের গলি ঘুঁজি দেখিয়ে দেন তখন গল্প আরো বেশি উপভোগ্য হয়ে ওঠে। খুব ভালো লেগেছে। আপনাদের পত্রিকা দীর্ঘায়ু পাবে অবশ্যই।
সম্পদ দে (১০ই জুন, ২০২১; sampad...@gmail...)
ইনি যদি আর একটু ডিটেলিত করে এইরকম হাসি মেশানো বৃত্তান্ত লিখতে পারেন, তবে বাঙালিরা আর Gerald Durrell পড়তে চাইবে না।
একটু উচ্চারণও শুধরে নেওয়া গেল। আমি জানতুম "স্ট্রায়েটেড" - এখন শিখলুম : "স্ট্রিয়েটেড"। লেখককে ধন্যবাদ। আরও লিখুন।
দত্তাত্রেয় দত্ত (৩রা জুন, ২০২১; dattatreya...@gmail...)
সুনন্দন চক্রবর্তীর লেখাগুলো পড়া একটা অভিজ্ঞতা। আমরা যারা ডরোপক, ঘরকুনো ভেতো বাঙালি তাদের কাছে সুনন্দন যেন নব বিমল-কুমার, আমি হেমেন্দ্রকুমার রায় স্মরণ করছি, আসাম থেকে মাসাইমারা পর্যন্ত বিস্তৃত তার দুঃসাহসিক অভিযান, সেইসঙ্গে, প্রায় ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক মানের অপূর্ব ফটোগ্রাফি! এই লেখাটিও তাই বিপুল আগ্রহে পড়ে ফেললাম। আমরা যারা দাঁড়কাক আর পাতিকাকের তফাৎ ভালোভাবে জানিনা, তাদের কাছে এইসব বিচিত্র নাম ও সুরত বিশিষ্ট খেচর সমুদয় সম্ভ্রমের উদ্রেক করে বই কি! তাও তো হোয়াইট উড ডাক এযাত্রা পালিয়ে গেল; এই পাঠকের মতো গোলা লোকেরা, যাদের দর্শনের পরিধি পাতিহাঁস পেরোতে পারেনি বহু বছরের প্ৰচেষ্টায়, তারা অবশ্যই চাইব সুনন্দনের পরবর্তী অভিযানে এদের সঙ্গে পরিচিত হতে।
নিরুপম চক্রবর্তী (২১শে এপ্রিল, ২০২১; nchak...@gmail...)
ফাটা কপাল নয় এটাই তো পাখি দেখার মজা। এইটুকু চ্যালেঞ্জ না থাকলে পাখি দেখা একেবারেই বোরিং হয়ে যেত। কিন্তু পাখির ছবিগুলির নাম না দিয়ে লেখক একটু বেশি চ্যালেঞ্জ করেছেন বুঝি?
ছন্দা বিউট্রা (১৭ই এপ্রিল, ২০২১; bewt...@gmail...)
(পাখির নামগুলি দিতে ভুলে গিয়েছিলাম, এখন দিয়ে দিলাম। ভুল হলে জানাবেন।)
খুব ভালো লেগেছে। সুন্দৰ ঝৰঝৰে ভাষা। খুবই স্মাৰ্ট লেখা।
দিব্যজ্যোতি চৌধুরী (২৯শে মে, ২০২১; dibyaj...@gmail...)
আস্সালামু আলাইকুম। ধন্যবাদ, ইরান সম্পর্কে জানার আমার অনেক আগ্রহ ছিল। ভাল কোন উৎস পাচ্ছিলাম না। যাও দু একটা লেখা দেখলাম, পড়তে গিয়ে আগ্রহ হারিয়ে ফেলছিলাম। আপনার লেখা অনেক সুন্দর ছিল, সাবলীল উপস্থাপনা যখন পড়ছিলাম মনে হচ্ছিল নিজেই ভ্রমণ করছি।
আরো সুন্দর লেখার অপেক্ষায়। শেষ একটা কথা, “ইনশাল্লাহ্” না লিখে ”ইন-শা-আল্লাহ্” লিখলে যথার্থ হবে বলে আশা করি।
মুহাম্মদ মাহাদী হাসান (২৫শে মে, ২০২১; mahadih...@gmail...)
অসাধারণ নস্ট্যালজিক কবিতা । মুহূর্তে সুধীন্দ্রনাথের কথা মনে পড়িয়ে দেয় :
তোমার আমার বাড়ির মাঝে যবে
ছিল যবে সরু গলির ফাঁক
চোখে চোখে চলত দেওয়া নেওয়া
বলার সময় জিহ্বা হতবাক্ ।...
সেদিন তোমার মুখের মধু পেলে
ফুটত না কি বকুল মরা ডালে?
ভুলের পরে জমত কি ভুল তবু
পথ হারাত রথ কি চাকার টালে?
এখন থাকি পৃথক্ পৃথক্ দ্বীপে
অশ্রুসাগর হুংকৃত মাঝখানে
সেতু, সে তো দূরের কথা, হেথা
খেয়াঘাটও মিলে না সন্ধানে।...
অধিক বিস্তার করব না। ঐতিহ্যের পুরু জমিতে বলিষ্ঠ দুই পা গেড়ে দাঁড়িয়ে আছেন এই কবি। এঁকে অভিনন্দন জানাই।
দত্তাত্রেয় দত্ত (২৯শে মে, ২০২১; dattatre...@gmail...)
খুব ভালো লাগল। প্রাণোচ্ছল ভাষাতে নবীন প্রেমের প্রকাশ। ভাষার সারল্যে প্রেমের সুন্দর আবির্ভাব বেশ অনুভব করলাম।
সমরেশ চক্রবর্তী (৪ঠা মে, ২০২১; schak...@rediffmail...)
সাতের দশকের গোড়ায় ও আটের দশকে কবি সুজিত বসুর অনেক কবিতা পড়েছি দেশ পত্রিকা সহ নানান ছোট বড়ো পত্রিকা, কবিতাপত্রে। অসাধারণ সব কবিতা। মাঝে দুটো কাব্যগ্রন্থও হাতে এসেছিল। সেও দেড়-দু দশক আগে। তারপর অনেক কাল পরে কবিকে খুঁজে পাওয়া গেল। এবার হয়তো নিয়মিত কবিতা পাবো। পরবাসকে ধন্যবাদ।
শুভ্র মুখোপাধ্যায় (২৫শে এপ্রিল, ২০২১; msub...@yahoo...)
খুব ভালো লাগলো
দীপঙ্কর ব্যানার্জ্জী (২০শে এপ্রিল, ২০২১; 2011...@gmail...)
কবিতাটা আমার খুবই ভালো লেগেছে। কবিতা পড়ে অনেক ছোটবেলার কথা মনে করিয়ে দিল। এইভাবে কবিতা লেখে সবাইকে আনন্দ প্রদান করে যান এইটাই লেখকের কাছে কাম্য।
কিশোর দত্ত (১৯ই এপ্রিল, ২০২১; kishoredutta...@gmail...)
অপূর্ব কবিতা... পাওয়া না-পাওয়ার হিসেব খেলায় এক অসাধারণ লেখা...
ঝর্ণা বিশ্বাস (১৬ই এপ্রিল, ২০২১; jharna...@gmail...)
বেশ লাগলো গল্পটা। একটা ছোট্ট ঘটনা থেকে কেমন সুন্দর গল্প লিখে ফেললেন।
ছন্দা বিউট্রা (২০শে মে, ২০২১; bew...@gmail...)
সুপার্ব লেখা...আর গল্পে লেখক ও পাঠিকার সাথে কানেকশনটা দূর্দান্ত...আমিও এক পাঠিকা হয়ে তুমুল এঞ্জয় করলাম। আপনার আরো গল্প আসুক আগামী সংখ্যাতেও... অপেক্ষা থাকল।
ঝর্না বিশ্বাস (৯ই মে, ২০২১; jharna...@gmail...)
পীযূস বন্দোপাধ্যায়ের গল্প খুব ভালো লাগল।
রাধানাথ মোদক (৫ই মে, ২০২১; radhanath...@gmail...)
নতুন আঙ্গিকে লেখাটা পড়ে মুগ্ধ হলাম। আরও লেখা পড়তে চাই।
শুভংকর পাল (২রা মে, ২০২১; spaul...@gmail...)
দত্তাত্রেয় দত্তর বেহালাবন্ধন একটি অনবদ্য কবিতা। এ কবিতা পাঠকের অভিনিবেশ দাবি করে, রসসৃষ্টি করে পরিপূর্ণ পাশ্চাত্য তরিকাকে আশ্চর্য অনায়াসে বাংলা কবিতার দিব্য কুসুমে রূপান্তরিত করে। অতি দুরূহ সেস্টিনা রচনায় দত্তাত্রেয় সিদ্ধহস্ত। এই সংখ্যার জীবনপাখি ও তার উজ্জ্বল নিদর্শন হিসেবেই রইল।
নিরুপম চক্রবর্তী (২৩শে এপ্রিল, ২০২১; nchak...@gmail...)
খুব ভালো লাগল। শেষের চমকটিও অসাধারণ। মনের গতিময়তা বোঝে সাধ্য কার!!! খুব দক্ষতার সাথে মনের ভিতরের কারিকুরিও অল্প হলেও ধরার চেষ্টাটা ভালো লাগল।
গার্গী সরকার (২১শে এপ্রিল, ২০২১; gargisarkar...@gmail...)
কবিতাগুলো ভাল লাগল বিশেষ করে চার নম্বর কবিতাটা। কবিকে ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।
মাহমুদ নূর (১৯শে এপ্রিল, ২০২১; mahmudnoor...@gmail...)
আঃ! জিভে জল আসছে।
ছন্দা বিউট্রা (২রা মে, ২০২১; bewt...@gmail...)
উদয় চট্টোপাধ্যায়ের এই নবতম নিবন্ধটি তাঁর অন্যান্য রচনার মতোই রসমধুর। এর আপাত লঘুচালে যে তন্নিষ্ঠ অধ্যয়নের চিহ্নগুলি লুকিয়ে আছে তা মুগ্ধ করে। উৎকল প্রদেশের ছানাপোড়া পশ্চিম মেদিনীপুরেও সহজলভ্য। সেটা লেখক অবশ্যই জানেন। তবে এ নিবন্ধে অনুল্লেখিত থেকে গেল কৃষ্ণনগরের স্বর্গীয় সৃষ্টি সরপুরিয়া এবং সরভাজার ইতিবৃত্ত। সরপুরিয়া কী সন্দেশ গোত্রের সদস্য নয়? এইসব মিষ্টান্নের সঙ্গে প্রচলিত আখ্যানসমুদয় ঠিক কতটা ইতিহাস কিংবা কতটা গালগল্প, তা সঠিক বলা দুষ্কর। তবে সরপুরিয়া উদ্ভাবক বলে প্রসিদ্ধ প্রয়াত অধর ময়রার মিষ্টান্ন ভান্ডারটির সঙ্গে এই পত্রলেখকের বাল্যস্মৃতি সংপৃক্ত হয়ে আছে।
নিরুপম চক্রবর্তী (১৯শে এপ্রিল, ২০২১; nchak...@gmail...)
গল্পকার অচিন্ত্য দাস একটি অনবদ্য গল্প উপহার দিয়েছেন। এই গল্প কিশোর মনে অবশ্যই প্রেরণা জোগাবে। এত সহজ, সরল, প্রাঞ্জলভাবে গল্পটি বলেছেন যে গল্পটির রেস থেকে যাবে জীবনভর। অশেষ ধন্যবাদ জানাই গল্পকার এবং পরবাসকে।
স্বরূপ মণ্ডল (৫ই মে, ২০২১; biva...@gmail...)
খুব ভালো লাগল। অচিন্ত্যদা আপনার অন্য গল্পগুলোর মতো আরো ইনোভেটিভ।
চন্দনা চৌধুরী (১৯ই এপ্রিল, ২০২১; rabindri...@gmail...)
আপাত সাধারণ, কিন্তু অন্তর্নিহিত অর্থ অসাধারণ — কৈশোরে তৈরী হবার মুখে দায়িত্ব নিয়ে এক শিক্ষকের ছাত্রদেরকে আগামী দিনের জন্য তৈরী করার প্রচেষ্টা — এমন শিক্ষকই তো শ্রদ্ধেয়! তিনি চিরজীবী।
সঞ্জয় সাধুখাঁ (১৮ই এপ্রিল, ২০২১; skhan...@yahoo...)
এক কথায় অসাধারণ।
অমিতাভ ধর (১৮ই এপ্রিল, ২০২১; amitav...@gmail...)
জীবনের সমস্ত জটিল অঙ্কের সমাধান হয়। মৃত্যুর আগে এবং পরেও। ভীষণ ভালোলাগা একটা গল্প হয়ে থাকল।
ঝর্না বিশ্বাস (৩রা মে, ২০২১; jharna...@gmail...)
এই গল্পটি বেশ অন্যরকম লাগলো। একটা গতানুগতিক প্রেমকাহিনীতে অকস্মাৎ এই অপ্রত্যাশিত ট্যুইস্ট যথেষ্ট মুন্সিয়ানা প্রদর্শন করে। আশাকরি এই নবীন গল্পকারের আরও রচনা ভবিষ্যতে দেখবো।
নিরুপম চক্রবর্তী (২৪শে এপ্রিল, ২০২১; nchak...@gmail...)
অসাধারণ একটি double layered গল্প! সত্যিই তো দৈহিক মৃত্যুই তো একমাত্র মৃত্যু নয়। দৈহিক মৃত্যু যেমন সত্যি, ঠিক তেমনই সত্যি প্রিয়জনের অবহেলায়, প্রতারণায়, abandonment-এ মরে যাওয়া। আর এইসব মৃত্যু থেকে বেরিয়ে নতুন জীবনের দিকে পৌঁছোনোর চেষ্টা করার সময়, শ্রী আম্মার একটা কিছুদিনের 'হোম স্টে' আমাদের খুব দরকার।
আর্যা ভট্টাচার্য (১৭ই এপ্রিল, ২০২১; aryy...@gmail...)
সেই সূদুর অতীতে প্লেটো ও আরিস্টটল শিক্ষক-ছাত্রের সম্পর্কের যে শামিয়ানা তৈরি করেছিলেন সময় তাকে আজও অন্য মর্যাদা দিয়ে চলেছে। ঠিক অত অতীত না হলেও লেখক- সম্পাদক সম্পর্কের শামিয়ানাও বিভিন্ন দিক থেকে আজও খুবই প্রাসঙ্গিক। এমনই এক সম্পর্কের সম্পূর্ণ ভিন্ন আখ্যান তুলে ধরেছেন একালের গল্পকার উত্তম বিশ্বাস তার মসী ও মিথুন নামক গল্পের কেন্দ্র জুড়ে। আসলে লেখক অক্ষরের অক্ষৌহিণী সেনা সাহিত্যের অঙ্গনে সাজিয়ে দিলেও তাকে ঠিক ঠাক রূপে প্রকাশ করিয়ে পাঠকের সামনে উপস্থাপনা করা গুরুদায়িত্ব থাকে সম্পাদকের ওপর। লেখক সমস্ত কষ্ট ভুলে অসীম সৃষ্টি সুখের উল্লাসে মেতে ওঠলেও তার মনের কোণে থেকেই যায় এক আর্ত আর্তি, আর সম্পাদক আপাত কঠোর হলেও তার মনে থেকে যায় কোমলতার অন্য পরশ। তবে গল্পে লেখক-সম্পাদক সম্মেলন ব্যাতিতও ফুটে উঠেছে ত্রিকৌনিক সম্পর্কের এক ভিন্ন সম্বন্ধ। মঞ্জুরি বিনোদ আর অপরেশ, লেখক সূক্ষ্ম মনস্তত্ত্বের যে সৌখিন মেলবন্ধন ঘটিয়েছেন তা সময়ের হিসাবে অসাধারণ।
অপ্রধান হলেও দীপ্তি চরিত্রের দীপ্ত প্রভা যে গল্পকে অন্য মাত্রা দিয়েছে তা বলাই চলে।বিশেষ করে যে ভাবে কৌশলের কলকাঠি নেড়ে লেখক দীপ্তির পূর্ব ও বর্তমান সমাজিক অবস্থানের কথা বলেছেন তা সময়ের এক অন্য যাপনচিত্র তুলে ধরে।
গল্পের শেষ যেভাবে এসেছে তাতে মনে হয় যে লেখার স্রস্টা লেখক আর সম্পাদকের সম্পর্কের আড়ালে মহত্তর জীবনের অন্তরালে যে সৃষ্টির আদি সময় থেকেই নতুন নতুন সৃষ্টি হয়ে চলেছে,গল্পকার যেন তা রূপকের ভিন্ন আলোয় তুলে ধরলেন।
সঞ্জু প্রামাণিক (১৬ই এপ্রিল, ২০২১; 123sanju...@gmail...)
এই গল্পপাঠ এক অনন্য অভিজ্ঞতা হয়ে থাকল।
অর্ঘ্য দত্ত (১৬ই এপ্রিল, ২০২১; kusumar...@yahoo...)
কবিতা হিসেবেই চমৎকার। অনুবাদ কতটা যথাযথ সে মন্তব্য করার যোগ্য আমি নই।
শুভ্র মুখোপাধ্যায় (১৬ই এপ্রিল, ২০২১; msubh...@yahoo...)
খুব সুন্দর লেখা।
বিধান জানা (১৬ই এপ্রিল, ২০২১; bidhan...1169@gmail...)
সম্পাদক মহাশয়, নূতন সংখ্যার প্রচ্ছদের উপরে কোনো গুরুত্ব দিচ্ছেন না। সেটি দৃষ্টি অ-নন্দন ও নজর না-কাড়া রয়ে যাচ্ছে।
দীপঙ্কর চৌধুরী (১৬ই এপ্রিল, ২০২১; cdp...@rediffmail...)
অসাধারণ! মুগ্ধ হয়ে পড়েছিলাম।
দীপঙ্কর চৌধুরী (১৬ই এপ্রিল, ২০২১; cdp...@rediffmail...)
খুব ভালো লাগলো। সরস আলোচনা। দারুণ।
সোম মণ্ডল (২৩শে এপ্রিল, ২০২১; sommondal...@gmail...)
অপূর্ব! যাদঃপতেঃ রোধঃ শব্দদুটির অর্থ সার্চ করতে গিয়ে এই লেখাটি পেলাম। বিষয়বস্তু বেশিটাই জানা। কিন্তু বিষয়বস্তুটিকে সরস অথচ প্রাঞ্জলভাবে উদাহরণ সহ লেখক এত সুন্দরভাবে উপস্থাপিত করেছেন যার জন্য কোনো প্রশংসাই যথেষ্ট নয়। অজস্র ধন্যবাদ।
পার্থ ভট্টাচার্য (২৬শে মার্চ, ২০২১; pbcha...@gmail...)
দেবদত্ত জোয়ারদারের 'বিবিধ পাণিনীয় প্রসঙ্গ' (পরবাস-৮০, অক্টোবর ২০২০) আপনাদের ওয়েবজিনে চাক্ষুষ করে স্বভাবতই কৌতূহলী হয়ে প্রবেশের চেষ্টা করি এবং এরকম একটি প্রসঙ্গে লেখকের বাংলা বাকক্ষেপণের সারল্য লক্ষ করে চমৎকৃতও হই। বিষয়টিকে বোধগম্য করার জন্য, অন্তত আগ্রহী ধৈর্যশীল পাঠকের কাছে, লেখকের সহজাত ক্ষমতা যথেষ্ট প্রশংসনীয়।
একটানা পড়ার চেষ্টা করে এগোনো মুশকিল, অন্তত এ বিষয়ে আমার মতো আনপড় পাঠকের পক্ষে। কিন্তু একটু রয়ে-সয়ে পড়লে বোঝাবুঝির পক্ষে হয়তো সহজ হয়। জলভাত না হোক, একটা ঝাপসামতো ধারণা বা আন্দাজের দিকে হয়তো পা টিপে টিপে এগোনোর চেষ্টা করা যায়। আজ প্রতিনিয়ত আমরা যেভাবে শব্দগুচ্ছকে আমরা সংক্ষিপ্ত করে নতুন নতুন শব্দও সৃষ্টি করে চলেছি, যেমন এই 'ওয়েবজিন' শব্দটাই ধরুন, বা কোনো বড়ো সংস্থার নাম, কি বিশেষ কোনো রোগের নাম, যা-ই হোক, আমরা ক্রমশ যেভাবে এই সংক্ষেপীকরণে অভ্যস্ত হয়ে উঠছি, এটা ভাবলেও তো বিস্ময় জাগে, সেই কোন যুগে পাণিনির মতো বৈয়াকরণিক তাঁর ভাবনাগুলিকে প্রকাশের জন্য ওইরকম ভেবেছিলেন। মাথা নত হয়ে আসে সেই বিস্ময়কর প্রতিভাধর মানুষটির জন্য। আরও একটা কথা, 'সংকেত'এর আশ্রয় যে মানুষ কতভাবে নিয়েছে সভ্যতার আদিকাল থেকে, তা ভাবলেও তো অবাক হতে হয়।
ধ্বনি এবং তার প্রকাশে লিপি বা চিহ্নর মাধ্যম ছাড়াও, কোনো বস্তু বা কিছুর প্রতিরূপ বা প্রতিনিধি হিসেবে প্রতীকী ধ্বনিচিহ্নর (মন্ত্রেও যেমন ওঁ হ্রিং ইত্যাদি) ব্যবহারও কী অদ্ভুতভাবেই করে এসেছে। যাই হোক, এইসব কিছু নিয়ে ভাবার মতো জীবনে কোনো অবকাশ থাকলে, তখনই হয়তো উপলব্ধি করা সম্ভব চিন্তাজগতে উৎকর্ষের ক্ষেত্রে ভারতীয় প্রাচীন মনীষা অতুলনীয়ই ছিল। আজকের চিন্তকরা যে সেই ইতিহাসকে জানার চেষ্টাও করে চলেছেন এবং মানুষের কাছে তাঁদের প্রাপ্ত উপলব্ধিকে পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টাও করছেন, স্বভাবতই তাঁরা আমাদের কাছে সম্মাননীয়ও হয়ে উঠছেন তার দরুন।
শুভেচ্ছান্তে,
রঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায় (১৪ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১; rbanu...@gmail...)
অত্যন্ত ভালো লেগেছে এবং তথ্যসমৃদ্ধ একটি লেখা।
রাজনন্দিনী চেট্টাপাধ্যায় (২০শে মার্চ, ২০২১; ranughosh...@gmail...)
Fantastic. Corona can't suppress our spirit. Thanks for such an article.
Nupur Raychaudhuri (19th March, 2021; raychaud...@gmail...)
ভীষণ ভালো লাগল পড়ে।
ঝর্ণা বিশ্বাস (১২ই মার্চ, ২০২১; jharna...@gmail...)
ভীষণ ভালো গল্প। একটা নির্ভেজাল আনন্দ পুরো গল্প জুড়ে। খুব ভালো লাগল পড়ে।
ঝর্ণা বিশ্বাস (১২ই মার্চ, ২০২১; jharna...@gmail...)
ছবি কথা বলে। এখানে একটি ছবি অনেক কিছু বলে দিয়েছে। সত্যিই অনবদ্য উপস্থাপন।
স্বরূপ মণ্ডল (২৩শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১; biva...@gmail...)