লেখক ও শিল্পী পরিচিতি
অঞ্জন আচার্য-র জন্ম বাংলাদেশের ময়মনসিংহ জেলা শহরের প্রাণকেন্দ্রে। বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে স্নাতকোত্তর উপাধি প্রাপ্তির পরে এখন বাংলা একাডেমি, ঢাকায় গবেষক হিসেবে কর্মরত। পেশাগত জীবন শুরু হয় দৈনিক ভোরের কাগজ, প্রথম আলো, ইত্তেফাক পত্রিকায় কাজ করার মধ্য দিয়ে। প্রখ্যাত সাহিত্যিক সেলিনা হোসেন-এর গবেষণা-সহকারী হিসেবে জেণ্ডার ও উন্নয়ন বিষয় নিয়ে কাজ করেছেন অনেকদিন। কবিতাই তাঁর কাছে যাবতীয় স্বপ্ন-বুননের ক্ষেত্র; পাশাপাশি গল্প, প্রবন্ধ, ফিচার, সাহিত্য-সমালোচনা, সম্পাদনা-সহ সাহিত্যের বিভিন্ন শাখায় বিচরণ করেন। প্রকাশিত বইঃ
জলের উপর জলচ্ছাপ (কবিতা),
রবীন্দ্রনাথঃ জীবনে মৃত্যুর ছায়া (প্রবন্ধ),
জীবনানন্দ দাশের নির্বাচিত গল্প (সঃ),
পাবলো নেরুদার কবিতা সংগ্রহ (সঃ),
লেনিন কথা (সঃ)।
পেনসিলভানিয়া থেকে অনন্যা দাশ। প্রকাশিত বই
Lingering Twilight (with photographs by Arunangshu Das), রামধনুর রূপকথা, পিকনিকে আতঙ্ক, হিরের থেকে দামী, ত্রি-তীর্থঙ্করের অন্তর্ধান, মার্কিন মুলুকে নিরুদ্দেশ।
অরিন্দম গঙ্গোপাধ্যায়ের জন্ম বর্ধমানে। পড়াশোনা বর্ধমান, নরেন্দ্রপুর, ও শিবপুর বি,ই কলেজে। কবিতা ছাড়াও বিশেষ ভালোবাসার বিষয় হলো গানঃ রবীন্দ্রসঙ্গীত, হিন্দুস্থানী ও কর্নাটকী ক্লাসিকাল। প্রকাশিত কবিতার বই
আপাত সুখের দৃশ্য।
অরুণ কাঞ্জিলাল-এর জন্ম (১৯৫৪) কলকাতায়। বিজ্ঞানে স্নাতক (১৯৭৫) হওয়ার পর তাঁর কর্মজীবনের শুরু। প্রথমে ন্যাশনাল বুক ট্রাস্ট, ইণ্ডিয়া (১৯৮১-১৯৮৬), অতঃপর সাহিত্য অকাদেমিতে যোগদান (১৯৮৬)-বিপণন সহায়ক হিসাবে। অসম, ওড়িশা, ঝাড়খণ্ড, বিহার, আন্দামান সহ ভারতের নানা স্থানে অকাদেমির প্রতিনিধিত্ব করেছেন গ্রন্থপ্রদর্শনী ও বিপননে। বর্তমানে তিনি ঐ সংস্থার বিক্রয় আধিকারিক।
সাহিত্যচর্চা করছেন গত এক দশক ধরে। গল্প লেখেন, পাঠকমহলে যা ইতিমধ্যে আগ্রহের সঞ্চার করেছে। বিশাল বৈচিত্র্যময় ভারতবর্ষকে নানা সময়ে নানা ভাবে খোঁজার চেষ্টা করেছেন অনেক লেখক। এই ধারায় নবতম সংযোজন অরুণ কাঞ্জিলালের গল্প। তাঁর নির্বাচিত প্রথম গল্পের সংকলন সৌহার্দ্য (২০০৫)। ২০০৯-২০১০ বর্ষে তপতী ঘোষ বাংলা ছোটগল্প প্রতিযোগিতায় তিনি শ্রেষ্ঠ গল্পকারের স্বীকৃতি পান। সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে দিবাকরের ভারতবর্ষ - একুশটি গল্পের সংকলন। আঞ্চলিকতা, সম্প্রদায়গত অন্ধতার বহু ঊর্ধ্বে স্থিত তাঁর গল্পগুলোর পরতে পরতে মেলে ভারতভ্রমণের বিচিত্র স্বাদ।
অরুণিমা ভট্টাচার্য্য-- জন্ম - পাঞ্জাব, বড়ো হওয়া - কলকাতা, পড়াশোনা - তামিলনাডু, কর্মসূত্রে বেশ কিছুদিন - মহারাষ্ট্র। এখন থাকেন যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারোলাইনাতে। পেশায় তথ্যপ্রযুক্তি। নেশা অনেক--যেগুলো বলা যায় তা হলো বই পড়া, গান শোনা, নাটক ও সিনেমা দেখা। কবিতা লেখা একটা সাম্প্রতিক আকস্মিক দুর্ঘটনা।
ভবভূতি ভট্টাচার্যের জন্ম হুগলি জেলার এক গ্রামে। বাল্যশিক্ষা কলকাতায়। এক দৈনিক-এর সাংবাদিকতায় কর্মপ্রবেশ করলেও অনেকদিন হলো আপাতত পাটনায় এক আধা-সরকারি সংস্থায় কর্মরত। লেখার শখ আবাল্য -- গল্প, কবিতা, ফীচার, নাটক লিখলেও সবচেয়ে প্রিয় বিষয় ছোটোদের গল্প। ইতিহাসের তন্নিষ্ঠ ছাত্র -- এছাড়াও 'পাক্কা গানা' শোনা ও জাপানি ভাষার অধ্যয়ন করে থাকেন।
বিপ্লব সমাজদ্বার কলকাতায় থাকেন। একটি উন্নয়নমূলক ট্রাস্ট বোর্ডের ট্রাস্টি। আনন্দবাজার ও অন্যান্য পত্রিকায় লেখালেখি করে থাকেন।
ছন্দা চট্টোপাধ্যায় বিউট্রা জন্ম থেকেই প্রবাসী। দিল্লীতে বড়ো হওয়া, এখন ওমাহা নেব্রাস্কাতে প্যাথোলজির চিকিৎসক এবং অধ্যাপক। বই ও ম্যাগাজিন পড়ার নেশা, আরো এক বড়ো নেশা হলো দূর দূর দেশে ভ্রমণ। গ্যালাপাগোস, আমাজনের জঙ্গল, ম্যাডাগাস্কার, পাপুয়া-নিউগিনি, ঘানা, ইসতান্বুল, প্রভৃতির পরে এখন স্বপ্ন আউটার মঙ্গোলিয়া। তাছাড়া, এবারে ঘাড়ে চেপেছে পাখি দেখার নেশা।
দেবজ্যোতি ভট্টাচার্য-এর জন্ম ও বড়ো হয়ে ওঠা - উত্তর ২৪ পরগনার নৈহাটিতে। স্ট্যাটিসটিকস-এর ছাত্র। এখন কেন্দ্রীয় সরকারে চাকরি করেন। প্রকাশিত বই -
ইলাটিন বিলাটিন (ছড়া), বনপাহাড়ি গল্পকথা, কল্পলোকের গল্পকথা ও দোর্দোবুরুর বাক্স।
জয়ঢাক নামে ছোটোদের জন্য একটি পত্রিকা (ত্রৈমাসিক) চালান বন্ধুদের সঙ্গে মিলে। আপাতত চাকরিসূত্রে ভূপাল-এ।
দেবদত্ত জোয়ারদার কোলকাতায় থাকেন। সাহিত্যে উৎসাহী।
দিব্যেন্দু গঙ্গোপাধ্যায় যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা সাহিত্যের ছাত্র। স্নাতকোত্তর পড়াশোনার পরে Jerzy Grotowski-র "Theatre of Sources" প্রোজেক্ট-এ "co-realisator" হিসেবে পোল্যাণ্ড ও ইটালি-তে আমন্ত্রিত। দেশে ফিরে সাংবাদিক ও নাট্যসমালোচক হিসেবে বিভিন্ন সংবাদপত্র ও পত্রিকায় লেখালেখি করেছেন। বর্তমানে সুইডেন-এ ভারতীয় দূতাবাসে কর্মরত। স্টকহোল্ম-এ বেঙ্গলি অ্যাসোসিয়েশন ও ইণ্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন-এ কর্মকর্তা। অনুবাদক ও ইন্টারপ্রিটর হিসেবেও নিজেকে ব্যস্ত রাখেন।
দূর্বা বোস শান্তিনিকেতনের পাঠভবন ও শিক্ষাভবনের প্রাক্তন ছাত্রী। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পোস্টগ্র্যাজুয়েট করেছেন। পরে আমেরিকায় লিবারেল আর্টস-এ মাস্টার্স--তখন বিশেষ বিষয় ছিল জেণ্ডার স্টাডিজ। সামাজিক নানা সমস্যার উপরে আগ্রহী এবং এ-বিষয়ে লেখালেখি করে থাকেন।
হিন্দোল ভট্টাচার্যের প্রকাশিত কবিতার বই
তারামনির হার এবং জগৎগৌরী কাব্য।
ইন্দ্রাণী মুখোপাধ্যায় থাকেন পুরুলিয়া জেলায়। বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকোত্তর স্তরে পড়াশোনা করছেন। পছন্দের জিনিশ--কবিতা, গান, আবৃত্তি, আর একা একা থাকা।
আইভি চট্টপাধ্যায়--জন্মকর্ম সবই জামশেদপুরে। সৃষ্টিশীল কাজ করতে ও নানা ধরনের বই পড়তে ভালোবাসেন। আকাশবাণী জামশেদপুরের নানা ধরনের অনুষ্ঠানে ও আলোচনায় নিয়মিত অংশগ্রহণ করেন। প্রকাশিত বই
রাতপাখি এবং নিরবলম্ব।
কৌশিক ভাদুড়ীর জন্ম- ২৬শে সেপ্টেম্বর ১৯৫৮। দাদামশাই-এর বাসা বাড়ির অঞ্চলে, কোলকাতার বাগবাজারে।
শৈশব কৈশোর কাটে পৈতৃক ভিটেতে। হাওড়া সাঁত্রাগাছিতে। পড়াশুনো মাতৃভাষা মাধ্যমে। B.Sc. কোলকাতা St. Xavier's থেকে। চাকরির শুরু marine engineer হিসেবে জাহাজে। অনতিবিলম্বে ছেড়ে দিয়ে, mehanical engineering stream-এ A.M.I.E(India) বলে কিছু পরীক্ষা পাস করা, চাকরি করতে করতে। ১৯৮৬ সাল থেকে অনুগুল বলে উড়িষ্যার একটি জায়গায় National Aluminium Co. বলে একটি কেন্দ্রীয় সরকার উদ্যোগে কর্মরত।
১৯৭৭ সালে বন্ধুদের সঙ্গে একটি লিট্ল ম্যাগাজিন বার করেছিলেন (সেটা বেশিদিন স্থায়ী হয়নি)। প্রকাশিত লেখা বলতে তখনই যা হয়েছিল। ১৯৭৭-এর পর থেকে নিয়মিত কবিতা পড়া ও লেখা নিয়ে আছেন, যদিও কিছুটা আলস্য কিছুটা জীবিকা বিষয়ক কারণে, লেখা প্রকাশ করা হয়ে ওঠেনি।
কৌশিক সেন পেশায় কর্কট-রোগের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক হলেও নেশা কবিতা, ছড়া, বই পড়া। নর্থ ক্যারোলাইনার ডিউক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক।
মফিজুল ইসলাম খান-এর জন্ম ১৯৫৪ সালে, কুমিল্লায়। বর্তমানে ঢাকায় একটি ব্যাঙ্কে কর্মরত। প্রকাশিত বইঃ
আন্দোলিত প্রান্তরে আহত চিৎকার (কবিতা),
জোস্নার ফুল (কবিতা),
যন্ত্রণার অনুলিপি (কবিতা),
তাক ডুমাডুম ঢোল বাজে (ছড়া),
মিসকল মফিজ (উপন্যাস)।
নিরুপম চক্রবর্তী ভারতবর্ষে বসবাস করেন। জনশ্রুতি এইরকম যে তিনি স্বদেশে ও বিদেশে কিছু অপ্রয়োজনীয় প্রযুক্তিবিদ্যার অধ্যাপক ও সাম্মানিক অধ্যাপক পদে আসীন। প্রথাগত অশিক্ষার শুরু ভারতবর্ষে ও সমাপ্তি আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রে। বাংলা ও ইংরিজী ভাষায় বর্ণপরিচয় ও ফার্স্টবুক পাঠ সমাপ্ত করেছেন।
প্রচেত গুপ্তর প্রকাশিত বইয়ের মধ্যে আছেঃ
পঞ্চাশটি গল্প, ঝিলডাঙার কন্যা, আশ্চর্য পুকুর, চাঁদের বাড়ি, জলে আঁকা ইত্যাদি।
রাহুল মজুমদার - জন্ম ১৯৫৩ সালে। গর্ভমেন্ট আর্ট কলেজ থেকে পাশ করেছেন। লেখালিখির শুরু ৭৮ সাল থেকে। মূলতঃ সন্দেশ পত্রিকা দিয়েই শুরু। পরে আরও অনেক ছোটদের পত্রিকায় লেখালিখি ও অলংকরণের কাজ করেন। লেখালিখি ও আঁকা ছাড়াও পাহাড় চড়ার শখ। প্রকাশিত গ্রন্থের মধ্যে আছে:
হাঁউ-মাঁউ-খাঁউ, পেটুক খরগোশ, ক্ষুদে রাজপুত্তুর, হিমালয় পায়ে পায়ে, এবং পাহাড় যখন প্রতিপক্ষ ।
রবিন পাল (জন্ম ১৯৪২) চল্লিশ বছর নানা বিদ্যায়তনে অধ্যাপনার পর বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলা বিভাগ থেকে প্রফেসর পদে অবসর গ্রহণ করেছেন ২০০৪-এ। বাংলা ও ইংরাজি ভাষায় বহু প্রবন্ধ রচনা করেছেন, যার কিছু অনূদিত হয়েছে স্প্যানিশ ভাষায়। ভারতবর্ষের নানা প্রদেশে এবং জার্মানীতে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সেমিনারে অংশগ্রহণ করেছেন।
রচিত গ্রন্থাদি - কল্লোলিত ছোটগল্প, র্যালফ্ ফক্স: রাজনীতি সংস্কৃতি ভারতনীতি, পাবলো নেরুদা: বঙ্গীয় বাতায়ন ও বিক্ষুব্ধ নীলিমা, কথাসাহিত্যে চিত্রকল্প, পাঠসারণিতে মতি নন্দী, উপন্যাসের উজানে, বাংলা ছোটগল্প: কৃতী ও রীতি, অচিন্ত্য সেনগুপ্ত (সাহিত্য আকাদেমি), যুগলবন্দী: স্পেনীয় ও ভারতীয় সাহিত্য, বিষয়: রবীন্দ্রনাথ, ছোটগল্পের পথে পথে, উপন্যাস: প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য ও বিদেশীদের চোখে রবীন্দ্রনাথ । সম্পাদনা করেছেন - লাল সালু বিষয়ক নানা নিবন্ধ, উইস্ লাওয়া জিমবোর্স্কার কবিতা। অনূদিত বই - ব্রাজিলের কবিতা, নিক্সন নিধন নিয়ে জেহাদ এবং চিলির বিপ্লব বন্দনা (পাবলো নেরুদা)।
সমীর ভট্টাচার্যের জন্ম, স্কুল, কলেজ পশ্চিমবঙ্গে। তার পরের পড়াশোনা দিল্লী ও আমেরিকায়। বর্তমানে নিউজার্সি-বাসী।
সীমা ব্যানার্জী টেক্সাসে থাকেন। পেশায় পরিবেশ বিজ্ঞানী, নেশায় লেখিকা। তাঁর লেখা বাংলা ও ইংরেজি কবিতা ও গল্প আমেরিকার বিভিন্ন পত্রপত্রিকা ও ওয়েবজিনে প্রকাশিত হয়েছে। পৃথিবীর বিভিন্ন ভাষাভাষি মানুষের সংস্কৃতি ও চিন্তাধারা স্থান পায় তাঁর লেখনীতে। তাঁর লেখার মুখ্য উদ্দেশ্য “অবলা নারীদের অজানা কথা”। লুইজিয়ানার ব্যটনরুজ থেকে তাঁর লেখা রন্ধনপ্রণালী ২০০৫ সালে “Saffron to Sassafras” কুকবুকে প্রকাশিত হয়। ২০০৬ সালে বইটি Community Cookbook হিসেবে National Winner হয়।
20১১ সালে কোলকাতা বইমেলা থেকে প্রকাশিত “তোমারি নাম বোলব” কবিতার বইতে তাঁর লেখা প্রকাশিত হয়েছে।
তাঁর অবসর কাটে রন্ধনে, সূচিশিল্পে, ডেকোরেশনে, বাগানে ও গীটার বাজিয়ে। সুখি গৃহকোণ।
শংকর চট্টোপাধ্যায় (জন্মঃ মার্চ ১৯৩৪) অর্ধশতকেরও বেশি কাল রবীন্দ্রসংগীতের চর্চায় রয়েছেন। অনেক লেখাও লিখেছেন। সবই লিটল ম্যাগের চেয়েও ছোট পত্রিকায়। 'রবীন্দ্রনাথ ও বাউল' সংকলনে একটি লেখা আছে। কোনো গ্রন্থ নেই। আরও দুতিন বছর সংগীতচর্চা চালাতে চান। জনপ্রিয় লেখক বা গায়ক কোনোটাই নন।
শান্তনু চক্রবর্তী গত শতাব্দীর তৃতীয় পাদে, ১৯৭২ সালে, যাদবপুর থেকে মেকানিকাল এঞ্জিনিয়ারিং-এ ডিগ্রি করে, বিলেত কিছু বছর কাটিয়ে (এবং নামের সামনে ডক্টরেট-এর আঁকশি লাগিয়ে) দেশে ফেরেন। ১৯৮৯ সাল থেকে টাটা স্টীল-এ, জামশেদপুর-এ। সম্প্রতি (২০১২) অবসর নিয়েছেন। নানান বিষয়ে আগ্রহ, তবে সবচেয়ে বেশি রবীন্দ্রসঙ্গীত শুনতে।
সুবীর বোস পশ্চিমবঙ্গ সরকারের আইটি ডিপার্টমেন্টে চাকরি করেন।
দেশ-এ একাধিকবার, এবং
কবিসম্মেলন ও বিভিন্ন ওয়েবজিন-এ তাঁর
কবিতা ও গল্প প্রকাশিত হয়েছে। প্রকাশিত বইঃ
আঙুলের সংলাপ (সপ্তর্ষি প্রকাশনা)।
সুব্রত সরকারের জন্ম ৮ই অক্টোবর, ১৯৬৩ খড়গপুর। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক। বর্তমানে কর্মসূত্রে ভারতীয় জীবন বিমা নিগমের অফিসার। লেখালেখির সূচনা সেই প্রথম যৌবনে। প্রথম প্রকাশিত গল্পগ্রন্থ
আমার উত্তরপুরুষ এবং অন্যান্য গল্প, ১৯৯৭। এ যাবৎ প্রকাশিত তাঁর গল্পগ্রন্থের সংখ্যা ছয়। প্রিয় নেশা ভ্রমণ। প্রিয় সখ অচেনা-অজানা মানুষের সান্নিধ্য। নির্জনতাপ্রিয় এই লেখকের পরমবান্ধব বই গান থিয়েটার।
স্বপন রায়-এর জন্ম ১৯৫৬; পেশায় ব্যাঙ্ককর্মী; পত্রিকা সংপৃক্তিঃ "নতুন কবিতা"। প্রকাশিত বইয়ের মধ্যে আছে--গদ্যঃ
স্বর্গের ফোকাস, রুয়ামের সঙ্গে, একশো সূর্যে; -- কবিতাঃ
আমি আসছি, চে, লেনিন নগরী, কুয়াশা কেবিন, ডুরে কমনরুম, মেঘান্তারা, হ থেকে হরিণ, স্বপনে বানানো একা (সংকলন),
দেশরাগ।
উদয় চট্টোপাধ্যায় খড়গপুর আই. আই. টি. থেকে মেটালার্জিকাল ইঞ্জিনিয়ারিং-এর স্নাতক এবং ডক্টরেট, এবং সেখানেই বিগত চারদশক অধ্যাপনার পর সম্প্রতি অবসর গ্রহণ করেছেন। ছাত্র এবং কর্মজীবনে তাঁর সাহিত্যচর্চা চলেছে সমান্তরালভাবে। তাঁর প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থের সংখ্যা তিন, এবং একটি রম্যরচনা ও প্রবন্ধ সংকলন। পেশাগত বিষয়ে তাঁর লেখা বই 'Environmental Degradation of Metals' (Marcel Dekker Inc, 2001) এবং সম্প্রতি প্রকাশিত 'ধাতুর কথা'।