Click below to read comments on other sections:
![]() |
![]() ![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
হাঁক দিয়ে বলি, এমন কবিতা আরও লেখা হোক।
সম্বিৎ বসু (২০শে ডিসেম্বর ২০২০; sambit...@gmail...)
অনন্যা দাশের "জোজো ও আমি"-র শেষটা পড়ে মনে হ'ল জোজো তার পাহাড়প্রমাণ দুঃখের মাঝেও এমন একজনকে খুঁজে পেয়েছে যে তার দুঃখের ভাগ নিতে পারে। তাকেই সে আঁকড়ে ধরতে চেয়েছে।
ভালো লেগেছে গল্পটা।
রূপা মণ্ডল (৩রা ডিসেম্বর ২০২০; rupa.mondal...@gmail...)
অসামান্য বললে কোনোই অতিরেক হয় না। এ-কবিতাগুলির কোনো বিশ্লেষণ সম্ভব নয়; তবু বলি, 'আধুনিক কবিতা'র নামে এ-শুধু কিছু উদ্ভ্রান্ত ইমেজের ঝুড়ি নয়। কৌশিকবাবুর কবিতার যা বক্তব্য, তা এক-একটা পূর্ণ বোধ। সেই বোধ অনুভবের রূপে আমাদের মনের মধ্যে জাগিয়ে তুলতে তিনি যে-পরিশ্রম করেছেন, তা শুধু প্রশংসা নয়, সম্ভ্রম দাবি করে। যে-কোনও কবিই এ-কবিতাগুলি অভিনিবেশ সহকারে অধ্যয়ন করলে উপকৃত হবেন বলে বিশ্বাস করি।
দত্তাত্রেয় দত্ত (২১শে নভেম্বর, ২০২০; dattat...@gmail...)
মন্তব্য নয়; একটা প্রশ্ন আছে। কৌশিক সেন কাব্যগ্রন্থ প্রকাশ করেছেন কি? না-করলে, কেন করছেন না? আমি মনে করি তাঁর কবিতা গ্রন্থাকারে পাবার একটা অধিকার বাঙালি পাঠকদের আছে। কবিতাগুলো বারবার ঘুরেফিরে পড়তে হয়। পড়া দরকারও বটে।
দত্তাত্রেয় দত্ত (২১শে নভেম্বর, ২০২০; dattat...@gmail...)
আপনার Article পরে খুব ভালো লাগলো। আসলে আমি আমার পদবী নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করতে গিয়েই পেলাম Articleটা। কিন্তু তবুও clear হল না যে বাঙালি হিন্দুরা মানে যেমন আমি কি ভাবে খাঁ পদবী পেলাম। আপনি কি আর কিছু জানেন এই ব্যাপারে, জানলে জানাবেন খুব উপকার হইবে....
ত্রিদিব খান (১৭ই নভেম্বর ২০২০; tridip...@gmail...)
এ গল্প মোটেও আম নয়... খুব খাস... একটা জম্পেশ আমগোয়েন্দা গল্প পড়লাম। খুব ভালো লেগেছে।
ঝর্না বিশ্বাস (১৬ই নভেম্বর, ২০২০; jharna...@gmail...)
অ্যাবসোল্যুটলি ব্রিলিয়ান্ট... দারুণ কনসেপ্ট।
কৌশিক মুখার্জী (১৭ই অক্টোবর, ২০২০; kaushikk...@rediffmail...)
দুটো কাঠের ময়ূর কখন যে গল্পে এসে জীবন্ত হয়ে গেল বুঝতেও পারিনি। তারা কথা বলছে, গল্প করছে... পরিবারের সদস্য হয়ে গেছে... খুব ভালো লাগা একটা গল্প হয়ে থাকল "লালকমল নীলকমল"।
ইদানিং যত লেখা পড়ি ইন্টারনেট ও ই-পত্রিকাগুলোতে তাতে সিদ্ধার্থ মুখোপাধ্যায়ের গল্প আমার ভীষণ প্রিয়। এমনকী পরবাস আর্কাইভেও তাঁর বেশ কিছু গল্প পড়ে ফেলেছি। অসংখ্য ধন্যবাদ সিদ্ধার্থদা। আপনার আরো গল্পের অপেক্ষা থাকবে।
ঝর্না বিশ্বাস (১৬ই নভেম্বর, ২০২০; jharna...@gmail...)
কনসেপ্ট, প্লট ও উপস্থাপনা খুব ভালো লাগল।
রুচিরা (১৮ই অক্টোবর, ২০২০; ruchrira...@gmail...)
বাস্তব এবং স্বপ্নের রাজ্য নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে সখ্যতা এবং ভালোবাসা সুন্দর ফুটে উঠেছে।
গোরা চক্রবর্তী (১৭ই অক্টোবর, ২০২০; gchakra...@yahoo...)
এ শুধু রূপকথা নয়, অরূপকথা-- ভালোবাসার গল্প; নদীর পাশে লোকালয় এভাবে জন্মায়।
গৌতম বন্দ্যোপাধ্যায় (১৫ই অক্টোবর, ২০২০; gautam...@gmail...)
গল্পটা ভীষণ ভালো লাগলো। আহা যদি ঝিঙ্কুর চোখ দিয়েই দেখা যেত এই পৃথিবীটা!
মানস ঘোষ (১৫ই নভেম্বর, ২০২০; mailtomanas...@gmail...)
খুব ইন্টারেস্টিং লাগছে উপন্যাসটা। অপেক্ষায় রইলাম বাকি পর্বের। প্রত্যেকটা চরিত্রায়ণ ভালো লেগেছে। স্কুললাইফ এর বর্ণনাও খুব সুন্দর।
রুচিরা (৭ই নভেম্বর, ২০২০; ruchrira...@gmail...)
দেবদত্তবাবু,
ঘটে যার ন্যূনতম যুক্তিবোধ এবং গাণিতিক মেধা আছে, সে দুবার ধৈর্য্য ধরে পড়লে পুরো ব্যাপারটা বুঝে যাবে, আর পাঁচবার পড়লে তার আত্মস্থ হয়ে যাবে। আমি এটার পিডিএফ ফাইল বানিয়ে রেখেছি। আর প্রিন্ট নিয়ে আত্মস্থ করার (এখনও পাঁচ বার পড়া হয় নি) তালে আছি। এভাবে যদি কিছু কিছু করে আপনি দিতে থাকেন,তাহলে ওগুলো হজম করে 'পাণিনি স্পর্শ করতে পারছি' এই গব্বোটুকু করতে পারব।
ড. বাসুদেব ভট্টাচার্য (৬ই নভেম্বর, ২০২০; basu...@gmail...)
কোনো গল্প নেই,আছে শুধু হৃদয়জোড়া অনুভূতির ঢেউ।
শান্তনু চট্টোপাধ্যায় (৬ই নভেম্বর, ২০২০; santanu...@gmail...)
অত্যন্তই ভালো। সাহেব-অনুকারী পাণ্ডিত্যের সম্বন্ধে সাহেবদেরই একটি কথা মনে পড়িয়ে দিলেন লেখক : If the facts don't fit your theory, they must be dispensed with.
সাহেবদের বানানো Post-colonial theories নিয়ে এত মাতামাতি করাটা উত্তর-ঔপনিবেশিক মানসিকতার একটি প্রকৃষ্ট উদাহরণ বলে মনে হয়। তবে উক্ত বিষয়ে specialization থাকলে বিশ্বব্রহ্মাণ্ডকেই উত্তর-ঔপনিবেশিক চেতনার একটা প্রকাশ বলে প্রমাণ করার প্রয়োজন দেখা দেয় - পেশাগত কারণেই।
দত্তাত্রেয় দত্ত (৩০শে অক্টোবর, ২০২০; dattatr...@gmail...)
এক কথায় খুব ভালো।
ড. উজ্জ্বল মিশ্র (৩০শে অক্টোবর, ২০২০; misra...@gmail...)
অসাধারণ একটা গল্প। গল্পকার তার স্বচ্ছ মনন, ভাবনা বুঝিয়েছেন এক গল্পের মোড়কে। এত গভীর জীবনবোধ, এত ডিটেলিং যে মনে হয় গল্প লেখেন নি যেন এঁকেছেন। আরো পড়ার ইচ্ছে রইল।
কেয়া গাঙ্গুলী (১৬ই অক্টোবর ২০২০; keyaganguly1...@gmai...)
অসাধারণ।
অশোক ঘোড়ই (২৯শে অক্টোবর, ২০২০; asok...@gmail...)
ভিলানেলের জগতে নিরুপমই আমায় টেনে এনেছিলেন; এবং এ-কাব্যরূপটার পুনরাবৃত্তিমূলক চরিত্র নিয়ে তাঁর সঙ্গে আমার কিছু ঠাট্টা-মস্করাও হয়েছিল। কিন্তু এই কবিতাটিতে তাঁর শৈলীসংক্রান্ত সিদ্ধির প্রসঙ্গে বলি : আমি ক্রমাগত যে-চেষ্টা করে কিছুতেই সুবিধে করে উঠতে পারছি না, সেটি তিনি অনায়াসে সিদ্ধ করেছেন বর্তমান ভিলানেলটিতে। এই গীতিধর্মী ও ক্রমাবর্তনমূক কাব্যরূপে enjambement-এর প্রয়োগ করে তিনি তাকে অবলীলায় মধ্যযুগীয় কাব্যনিদর্শনের পর্যায় থেকে তুলে এনে উত্তর-রেনেসাঁস তথা আধুনিক কালে স্থাপন করেছেন। অর্থাৎ শুধু কতকগুলো বিচ্ছিন্ন বক্তব্যপরম্পরা নয়, একটা প্রবহমান চিন্তাধারা বা intellection এই কবিতার চিত্রকল্পগুলোর মধ্যে দিয়ে বয়ে চলেছে, এটা স্পষ্ট বোধ করা যায়।
নিরুপম চক্রবর্তী বর্তমানে একজন প্রতিষ্ঠিত কবি, যিনি কল্পনার মাধ্যমে চিন্তা করেন; যাঁর কবিতার চিত্রকল্পগুলিকে বিচিত্রকল্প বললে কোনোই ভুল হয় না; উপরন্তু যাঁর কবিতায় আবেগের প্রবহমানতা তীব্রভাবেই চোখে পড়ে। বস্তুত সাম্প্রতিক বাংলার অধিকাংশ কবিতার যে দুটি সার্বিক ও সাধারণ দোষ — চিত্রকল্পের অপরিচ্ছন্নতা ও শৈলীসংক্রান্ত আলস্য — সে-দুটোই তাঁর কবিতায় লক্ষণীয়ভাবে অনুপস্থিত। তাঁর কবিতাকে সংহতি দেয় এক কেন্দ্রীয় চিত্রকল্প, যাকে ঘিরে থাকে অন্যান্য চিত্রকল্পের সজ্জা । প্রায় সব ক্ষেত্রেই এই পার্শ্বস্থ চিত্রকল্পগুলি অনিবার্য বেগে কেন্দ্রীয় চিত্রকল্পমুখীন হয় — বহু নদীর মতো এক সাগরে মেশে — আর তাতেই আসে তাঁর কবিতার সংহতি। নিরুপমের ‘ডিভাইন ভিলানেল’ এই যাবতীয় কথারই প্রত্যক্ষ্য প্রমাণ বলে ধরা যায়। তিনি একটি মূল ইমেজকে গতিময় করে তুলেছেন আনুষঙ্গিক অন্যান্য ইমেজের মাধ্যমে; যাতে একযোগে নিবিষ্ট ধ্যান এবং বিক্ষিপ্ত কল্পনার প্রয়োজন হয়েছে। এই paradox অর্জন করা বড়ো সহজসাধ্য নয়। এই শৈলীটি অধ্যয়ন করা বর্তমান তরুণ প্রজন্মের কবিদের কর্তব্য বলে মনে করি।
আমি নিশ্চিত জানি যে বর্তমানে যাঁরা মিডিয়ার ঢাকের সাহায্য না নিয়ে তন্নিষ্ঠ কাব্যচর্চা করছেন, নিরুপম তাঁদের পুরস্কৃত সারির অন্যতম কবি হিসেবেই বিবেচিত হবেন।
দত্তাত্রেয় দত্ত (২৬শে অক্টোবর ২০২০; dattatr...@gmail...)
ভ্রমণ বিষয়ক কবিতায় নিরুপম চক্রবর্তীর কলম এক অন্য মাত্রা এনে দেয়। এই কবিতাটিও তার ব্যতিক্রম নয়। বিশেষ করে এখানে সমাজচিত্র ও সমকাল নিপুণভাবে আঁকা হয়েছে। খুব ভালো লাগল। অপূর্ব! নিরুপম চক্রবর্তীর ছন্দ নিয়ে এই ধরনের লেখা সবসময়ই মুগ্ধ করে।
সৌমনা দাশগুপ্ত (২৩শে অক্টোবর, ২০২০; dasgupta...@gmail...)
নিরুপম চক্রবর্তীর ভিলানেল ধারার কবিতার সঙ্গে আগেই পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন কবি তাঁর আগের একটি লেখায়; মনে পড়ল সে কথাও। সেটি একগুচ্ছ কবিতা ছিল।
এই ভিলানেল কাব্যটিও অতীব চমৎকার লেগেছে আমার। একটি শিশুর সঙ্গে একটি কুকুরের এই অভিযাত্রা.... স্মৃতি খুঁজে খুঁজে.... অপরূপ এক জলছবির মতন এঁকে রাখা।... কেমন মায়াময় ছুঁয়ে আছে যেন....
সিদ্ধার্থ মজুমদার (১৯শে অক্টোবর, ২০২০; siddhartha...@gmail...)
গঠন, চিন্তা, বিষয়, ভাব, স্মৃতি, ছবি আঁকার শব্দচয়ন: সব মিলিয়ে কবিতাটি অনবদ্য মনে হল।
ছন্দা চক্রবর্তী (১৭ই অক্টোবর, ২০২০; chhan...@gmail...)
অপূর্ব...অপূর্ব...এই হচ্ছে কবিতা!
মণিশংকর বিশ্বাস (১৫ই অক্টোবর, ২০২০; mani...@gmail...)
অতি চমৎকার লাগল। ইনি নিজের অভিজ্ঞতাকে দূর থেকে দেখতে পারেন, সেটা এঁর কবিতার শক্তি। হয়তো সেই কারণেই ফর্মের ওপরে অভিনিবেশ এঁর বিচ্যুত হয় না। তবে "আঙুল" শব্দটা "আঙ্গুল" বানানে লিখলে বোধহয় এখানে খাপ খেয়ে যেত।
দত্তাত্রেয় দত্ত (২৬শে অক্টোবর ২০২০; dattatr...@gmail...)
মিলিয়ে দেখা গেল আঙ্গুল-ই ছিল পাণ্ডুলিপিতে, বানালো আঙুল ছাপাখানা-ভূতে! ঠিক করে দেওয়া হলো।--সম্পাদক
কুয়াশা যাপন - ১ অতি চমৎকার কবিতা। এটির ইঙ্গিতময় বিশদায়ন উচ্চ প্রশংসা দাবি করে। বিশেষত কোঁচড়ে পলাশ এবং বকুল ঝরানোর ইমেজদুটি সবিশেষ উল্লেখের যোগ্য। হয়তো কবিতাটি অতি "সুগভীর" কোনো বোধের প্রকাশক নয়; কিন্তু সব কবিতাকে যে বাধ্যতামূলকভাবে জীবনযন্ত্রণার কবিতা হতেই হবে, এমনও তো কোনো কথা নেই! এটির মতো আরও কবিতা পেলে খুশি হব।
দত্তাত্রেয় দত্ত (২৬শে অক্টোবর ২০২০; dattatr...@gmail...)
"অনামী" কবিতাটি যথার্থ কবিতা। লেখার জন্য কবিকে কৃতজ্ঞতা জানাই। "মৃৎশিল্পী" কবিতায় কিছু অস্পষ্টতা আছে; কিন্তু তা শুধরে স্পষ্ট করতে গেলে কবিতাটি মরে যেতে পারে। বিষয়টা নিয়ে ভেবে দেখতে কবিকে অনুরোধ জানাই।
দত্তাত্রেয় দত্ত (২৬শে অক্টোবর ২০২০; dattatr...@gmail...)
ছবিটির পেশাদারী পটুত্ব প্রশংসাবাক্যের অপেক্ষা রাখে না। কিন্তু কবিতাটি নিয়ে কিছু বলবার আছে। আশা করি লেখক আমার প্রাচীনপন্থী ভাবনা মার্জনা করবেন।
সাতটা Couplet বা পদযুগ্মক টানা সাজিয়ে সনেট লেখা হয় না। সনেটে octave-sestet ভাগ আছে, মিলের নানা ছক আছে, এবং কবির ভাবনাকেও সনেটের মান্য রীতি অনুযায়ীই নিয়ন্ত্রিত করতে হয়। নইলে লেখাটা ভালো কবিতা হতেই পারে; কিন্তু সনেট হবে না।
মজার কবিতায় মিলের মজাটাও একটা বিশেষ মজা। বর্তমান কবিতার প্রথম চার লাইনের মিলগুলি দেখে সুকুমার রা্যের এই উপভোগ্য পদ্যটি মনে পড়ে গেল :
পদে পদে মিল দিয়ে গুনে দেখি চোদ্দ('আশ্চর্য কবিতা', পাগলা দাশু)
এই দেখো, লিখে দিনু কী ভীষণ পদ্য।
এইবারে এক চোটে উড়ে গেল সবই তা,
কবিতার গুঁতো মেরে গিলে ফেলি কবিতা।
দত্তাত্রেয় দত্ত (২৪শে অক্টোবর ২০২০; dattatr...@gmail...)
A very nice way of expressing common peoples feeling. End is very emotional.
Srabani Dutta (২৩শে অক্টোবর ২০২০; srabani...@gmail...)
খুব হৃদয়গ্রাহী। ভীষণ ভাল লেগেছে।
তাপস কুমার মাইতি (১৯শে অক্টোবর ২০২০; tapas...@gmail...)
সঙ্গীতশিল্পী,কারুশিল্পী সিক্তা-র গুণমুগ্ধ আমি সিক্তার কবিতা পড়ে মন্ত্রমুগ্ধ।
পারমিতা বন্দ্যোপাধ্যায় (১৭ই অক্টোবর ২০২০; mitab...@gmail...)
লুনা রাহনুমার এই লেখাটির অসাধারণ, হৃদয় ছোঁয়া বর্ণনায় আমি মুগ্ধ! লেখার জগতে আমি তাঁর উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করি।
রওশন জাহান সিমি (১৬ই অক্টোবর ২০২০; most...@gmail...)
পড়ে আনন্দ পেলাম।
সন্ধ্যা ব্যানার্জী (১৬ই অক্টোবর ২০২০; sandhya...@gmail...)
আলগোছে চৈতন্যে কে যেন রেখেছে পালক যার প্রতিটি রোঁয়ায় লিখিত ভালোলাগাটির ডাকনাম। দিলীপ দা, আপনার লেখা প্রত্যাশিতভাবেই সপ্রতিভ, সাবলীল ও ঐশ্বর্যময়। নিবিড় মগ্নতায় ছেয়ে থাকা প্রসন্নতার মত প্রতিটি শব্দের এসরাজে বেজে ওঠে অলীক রাগিনী...আহা!
রাজেশ গঙ্গোপাধ্যায় (১৬ই অক্টোবর ২০২০; rajeshganguly...@gmail...)
গল্পটিকে খুব মোটা দাগে দুটি ভাগে ভাগ করা যেতে পারে। এর একদিকে রয়েছে মানবজীবনের সহজীয়া সুর, যা অন্তরলীন ফল্গুধারার ধারার মত বয়ে গেছে, অন্যদিকে রয়েছে প্রগাঢ় রহস্যের এক ভিন্ন প্রতিকৃতি। আসলে সমাজের চালকেরা যতই সমাজের ভাল দিকগুলো খুব ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে প্রকাশ করতে চাইলেও, সবসময়ই সমাজের যেন একটা গভীর গভীরতর অসুখ লুকিয়ে থাকে। সেকারণেই যথেষ্ট যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও রতনের জোটে বেকারত্বের জটিল জ্বালা। জীবন সম্পর্কে আসে তার বিতৃষ্ণা, বাঁচতে চায়না সে। এই আকুল আর্তি যে কত শত রতনের তা নিশ্চিত করে কে বলবে? আর এই অসহায় বেকার ছেলেরা কিভাবে শিল্পী হয়ে উঠতে পারে তার এক প্রতীকী চিত্র এঁকেছেন গল্পকার এই অস্থির সময়ের আবহে। সেকারনেই রতন পোঁড়া বাঁশের চোঙা দিয়ে বাঁশি বানিয়ে ফেলে। মালতী অপ্ররণা ও রতনের যে লাভ ট্রায়াঙ্গল এঁকেছেন লেখক তা ভিন্ন স্বাদের। যে ভাবে নিষিদ্ধ ফল চাষের আড়ালে মানব জীবনের এক অন্য আখ্যান তুলে ধরলেন লেখক তা অন্যরকম।
সঞ্জু (১৫ই অক্টোবর ২০২০; 123sanju...@gmail...)
অসাধারণ।
মায়েদের জীবন কাহিনী এতো ছোট করে গুছিয়ে লেখা যে, একটু হলেও চোখের কোণে পানি জমবে।
উম্মা সাহিয়া আন্নে (১৫ই অক্টোবর ২০২০; shahi...@gmail...)
খুব সুন্দর রচনা।
সমন্তী সরকার (১৫ই অক্টোবর ২০২০; sarkars...@gmail...)